উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
ফেব্রুয়ারি মাসে সরকারের বাজেট। তার আগে সব বিভাগ ও মন্ত্রকের সঙ্গে বৈঠক করছে অর্থমন্ত্রক। সুপারিশ ও প্রস্তাব জমা দেবে নীতি আয়োগও। জানা গিয়েছে, দৌড়ে থাকা দু’টি সংস্থারই ভ্যাকসিন অল্প সময়ের ব্যবধানে আসছে বলে নীতি আয়োগকে জানিয়েছে টাস্ক ফোর্স। এতদিন মনে করা হচ্ছিল, ২০২১ সালের এপ্রিল মাসের আগে ভারত বায়োটেকের ভ্যাকসিন আসবে না। কারণ, মানব শরীরে সিরামের ভ্যাকসিন ট্রায়ালের তৃতীয় পর্যায় শুরু হয়েছে। সে ক্ষেত্রে ভারত বায়োটেক এই পর্যায়ের পরীক্ষা শুরুই করেনি। এখন খোদ আইসিএমআরের বিজ্ঞানী ও টাস্ক ফোর্সই বলেছে, ভারত বায়োটেক ভ্যাকসিন নিয়ে আসার সম্ভাব্য সময়সীমা এগিয়ে এনেছে। ভ্যাকসিনের অগ্রগতিও ইতিবাচক।
ভারত বায়োটেকের ভ্যাকসিন তৈরির কাজে আইসিএমআর এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজির বিজ্ঞানীরাও যুক্ত। ভারত বায়োটেকের দাবি অনুযায়ী ফেব্রুয়ারি মাসেই যদি সত্যিই তাদের ভ্যাকসিন চলে আসে, তাহলে আগামী বছরের প্রথমার্ধে সিরাম ও বায়োটেক—দু’টি সংস্থার ভ্যাকসিনই বাজারে পাওয়া যাবে। বুধবার সিরাম ইনস্টিটিউট জানিয়েছে, তাদের ভ্যাকসিন আসার সম্ভাবনা জানুয়ারি মাসে। সূত্রের খবর, যদি ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যেই দু’টি ভ্যাকসিন চলে আসে, তাহলে আগামী বাজেটে ভ্যাকসিন খাতে বরাদ্দ ঘোষণা করা হবে। সিরাম ও ভারত বায়োটেক উভয় পক্ষেরই দাবি, এখনও পর্যন্ত প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ের পরীক্ষায় কোনও বিরূপ প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তাই তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল চলাকালীনই ভ্যাকসিনের ছাড়পত্রের জন্য আবেদন জমা করতে পারে এই দুই সংস্থা। ভারত ও ব্রিটেনে অক্সফোর্ড ভ্যাকসিনের এ পর্যন্ত হওয়া মানব শরীরের পরীক্ষার বিস্তারিত রিপোর্ট আগামী সপ্তাহেই প্রকাশ করা হতে পারে।