কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
বৃহস্পতিবারের বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মানুষের জীবন আগে। জগুবাবুর বাজার এলাকা দিয়ে যেতে গিয়ে দেখলাম। বাড়িটা কেন সারানো হচ্ছে না? যদি মালিক না সারায় তাহলে আমরাই তো সেটা করে দিতে পারি। বারবার আগুন লাগছে! অনেক পুরনো বাড়ি রয়েছে। সেগুলি এখুনি না সারালে বাজার করতে গিয়ে মানুষ মারা যাবে। একজনের স্বার্থ দেখতে গিয়ে ১০০ জন মারা যাক আমি চাই না। দরকারে বাড়িগুলি কিনে নিয়েই সারাতে হবে পুরসভাকে।’ এই প্রেক্ষিতে বাগরি মার্কেটের ভায়াবহ আগুনের ঘটনার উল্লেখও করেন মুখ্যমন্ত্রী। এই সমস্ত ক্ষেত্রে সরকারের পদক্ষেপ রুখে দিতে সহজ উপায় হল আদলতে যাওয়া। সেক্ষেত্রে, বিষয়গুলি আদালতকে কীভাবে বোঝানো যায় মন্ত্রী ফিরাদ হাকিম, মলয় ঘটক, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে তার দায়িত্ব দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
তিনি বলেন, আদালতকে বোঝাতে হবে। দরকার হলে রাজ্যের কোষাগার থেকে এক-দেড় কোটি টাকা দেওয়া হবে। কিন্তু প্ল্যান দেখার পরে টাকা ছাড়া হবে। একটা বাজার হয়তো দোতলা আছে, সেটাকে তো আমরা চারতলা করতেই পারি। সেক্ষেত্রে একটাই ডিপিআর হবে। এমন নয় যে আলাদা আলাদা এলাকার জন্য আলাদা আলাদা ডিপিআর করা হবে আর টাকা খাওয়া হবে। না, সেটা হবে না। একই সঙ্গে, রাজ্যের প্রতিটি জেলায় পিপিপি মোডে বাজার তৈরি করার জন্য জমি চিহ্নিত করারও নির্দেশ দিয়েছেন মমতা। এই বাজারগুলির চারটি তলে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলি দেকান দেবে বলেও জানিয়ে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।