কর্মপ্রার্থীদের নতুন কর্ম সংস্থানের সুযোগ আছে। সরকারি বা আধাসরকারি ক্ষেত্রে কর্ম পাওয়ার সুযোগ আছে। ব্যর্থ ... বিশদ
হরিণঘাটা পুরসভায় ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে মজদুর, পিয়ন, মেকানিক, হিসাবরক্ষক, ক্লার্ক সহ নানান পদে ১১ জন স্থায়ী কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়। বিজ্ঞপ্তির আগেই ওই পদগুলিতে অস্থায়ী কর্মী নিয়োগ হয়ে গিয়েছিল। কাউন্সিলারের সুপারিশে বেশ কয়েকজন অস্থায়ী কর্মী নিয়োগ হয়। বাড়তি কর্মী নিয়োগও হয়। এই মুহূর্তে ওই পদগুলিতে ২১ জন অস্থায়ী কর্মী রয়েছেন। রাজ্য সরকারের নির্দেশমত ১১ জন স্থায়ী কর্মী নিয়োগের প্রস্তুতি নিয়েছে পুরসভা। আজ, শনিবার আবেদনকারীদের নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়া হবে।
পরীক্ষার একদিন আগে অস্থায়ী কর্মীরা পুরসভায় তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ দেখালেন। সকাল ১১টা থেকে দুপুর ২টো পর্যন্ত তালাবন্দি ছিলেন পুরসভার কর্মীরা। পুলিস এসে তালা খুলে দেয়। পুরসভার বিরোধী দলনেতা বিজেপির দিলীপ রায় বলেন, ২০১৭ সালে আমি ভাইস চেয়ারম্যান থাকাকালীন নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়েছিল। নিজেদের লোক নিয়োগ করা নিয়ে আমি প্রতিবাদ করেছিলাম। এরপর আটকে ছিল নিয়োগ। এখন বোর্ড মিটিং ছাড়াই নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে। করিমপুর বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা হয়েছে। নির্বাচনী বিধিভঙ্গ হয়েছে।
হরিণঘাটা পুরসভার তৃণমূলের চেয়ারম্যান মানিক ভট্ট বলেন, অস্থায়ী কর্মীদের পাশে আছি আমরা। আমি এই পুরসভায় চেয়ারে এসেছি মাত্র চার মাস হল। কোনও প্রস্তাব গ্রহণ ছাড়াই ওদের নিয়োগ করা হয়েছে। অস্থায়ী কর্মীদের বলেছি, তাঁদের কিছু একটা ব্যবস্থা করে দেব সরকারি নিয়মানুসারে। রাজ্য সরকারের নির্দেশ মতো ১১ জন স্থায়ী কর্মী নিয়োগের পরীক্ষা রয়েছে।