পিতার স্বাস্থ্যহানি হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন পাঠনে পরিশ্রমী হলে ... বিশদ
ফুটবল তাঁর রক্তে। এখনও কেরল পুলিশের হয়ে সেভেন আ সাইড ফুটবলে নিয়মিত অংশ নেন। সেন্টার সার্কেল বা টপ বক্স থেকে নিখুঁত প্লেসিংয়ে গোল করেন। এখন লকডাউনে সময় পেলেই বাড়িতে ছেলের সঙ্গে ফুটবলে লাথি মারতে দেখা যাচ্ছে বিজয়নকে। সদ্যপ্রয়াত পিকে ব্যানার্জীর মৃত্যুতে মর্মাহত ভারতীয় ফুটবলের জনপ্রিয় বিজু ভাই। বলছিলেন, ‘পিকে স্যারের কোচিংয়ে আমি খেলেছি। খুব বড় মাপের মানুষ ছিলেন উনি।’ বিজয়নের দুঃখ, ভারতে সেই মানের ম্যাচ উইনার ফুটবলার এখন আর তেমন উঠে আসছে না। ক্ষোভ ঝরে পড়ল তাঁর মন্তব্যে, ‘কৃশানুর মতো ফুটবলার এখন নেই। মনে হয় ভবিষ্যতেও আসবে না। ব্যক্তিগত স্কিল এখন লুপ্তপ্রায়। সুনীল ছেত্রীর পর দক্ষ স্ট্রাইকারও নেই।’