পিতার স্বাস্থ্যহানি হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন পাঠনে পরিশ্রমী হলে ... বিশদ
২০১০ সালে ব্রাজিলের জাতীয় দলে অভিষেক হয় নেইমারের। তাঁর সৌজন্যেই ২০১৬ সালে ওলিম্পিক ফুটবলে সোনা পায় সাম্বা ফুটবলের দেশ। ব্যক্তিগত নৈপুণ্যে তিনিই এই মুহূর্তে ব্রাজিলের সেরা ফুটবলার। তবে কাফু মনে করেন, নেইমারকে নেতৃত্ব দেওয়ার গুণ বাড়াতে হবে। বর্তমানে ব্রাজিল দলে আমি নেতার অভাব লক্ষ্য করেছি। এই দলে এমন কেউ নেই যে নেইমারকে গাইড করবে বা সুপরামর্শ দেবে। ওর উপর অতিরিক্ত দায়িত্ব চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। যা সামলাতে অসুবিধা হচ্ছে নেইমারের। কারণ, নেতৃত্বগুণে ঘাটতি রয়েছে। কোচ তিতে বা সিনিয়র ফুটবলার থিয়াগো সিলভার সঙ্গে নেইমার কখন আলোচনা করে না। কারণ, এটা ওর চরিত্রবিরোধী।’
কাফু অবশ্য একই সঙ্গে দাবি করছেন, ‘মাঠের মধ্যে নেইমার অনেক বেশি দায়িত্বশীল। দেশবাসীর বিশাল প্রত্যাশার চাপ ও নিতে জানে। চেষ্টা করে সেরা পারফরম্যান্স মেলে ধরার। বিশ্বকাপ জয়ের জন্য নেইমারই আমাদের প্রধান ভরসা। ব্যক্তিগত নৈপুণ্যে ও কঠিনতম ম্যাচও বের করে দিতে পারে। বাকিদের উচিত, মাঠে ওর উপস্থিতির সুযোগ নেওয়া। কারণ, যে কোনও প্রতিপক্ষ নেইমারের জন্য তিন-চারজন ডিফেন্ডারকে নিয়োগ করে। তা সত্ত্বেও একাধিক অবিশ্বাস্য গোল করতে ওকে দেখেছি। রাশিয়া বিশ্বকাপের আপশোস ঝেড়ে ফেলে আমাদের এখন সামনের দিকে তাকানো উচিত।’