কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
এসিপি পিন্টু সাহা বলেন, আমরা পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখছি। এখন তদন্ত প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। তাঁর দেহের ক্ষতচিহ্ন বুলেট ইনজুরি কিনা তা ময়নাতদন্তের রিপোর্টের পরই নিশ্চিত হওয়া যাবে। কাজলবাবু পরিবার নিয়ে নাকরাকোন্দার ইসিএলের কোলিয়ারিতে থাকেন। তার দুই মেয়ে ও এক ছেলে। মেয়েদের বিয়ে হয়ে গিয়েছে। কয়েক মাস আগে কাজলবাবু অবসর নিয়েছেন। অবসরের পর কোয়ার্টার ছেড়ে দিতে হবে। তাই পরিকল্পনা করেই তিনি লাউদোহা পঞ্চায়েতের কালীপুরে দোতলা বাড়ি তৈরি করছিলেন। পরিবারের দাবি, ওইদিন বিকেলে তিনি বাড়ির ছাদে জল দেওয়ার জন্য সেখানে যান। মৃতের ছেলে ধ্রুবজ্যোতি ঘোষ বলেন, সন্ধ্যার পর বাবা বাড়ি না ফেরায় ফোন করি। কিন্তু ফোন সুইচড অফ ছিল। তারপরই রাত ৮টা নাগাদ ওই বাড়িতে এসে ছাদে বাবাকে পড়ে থাকতে দেখি। লাউদোহা হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। শুধুমাত্র সোনার হার ও মোবাইল চুরির জন্য কাজলবাবুকে দুষ্কৃতীরা খুন করেছে বলে অনেকে মানতে পারছেন না। তিনি অন্য কোনও ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন কিনা তাও খতিয়ে দেখছে পুলিস।