কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
সেচদপ্তরের এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার সঞ্জয় মজুমদার বলেন, রাস্তার উপর ৩৫টি এক্সপানশন জয়েন্ট রয়েছে। সবকটিই পরিবর্তন করতে হবে। যারজন্য কমপক্ষে সাতদিন রাস্তা সম্পূর্ণ বন্ধ রাখতে হবে। এই রাস্তাটি অত্যন্ত ব্যস্ত। তাই তা করা সম্ভব হচ্ছে না। এই কাজের জন্য অর্থও বরাদ্দ হয়ে গিয়েছে। কখন এই সংস্কার করা যাবে তা নিয়ে প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করা হচ্ছে। বাঁকুড়া ও পুরুলিয়ায় সেচ ব্যবস্থায় জোর দিতে ও বন্যা রোধে দুর্গাপুর ব্যারেজ গড়ে ওঠে। তার ওপর এই ব্রিজ ক্রমেই যোগাযোগের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। উত্তরবঙ্গের পাশাপাশি মুর্শিদাবাদ, বীরভূম হয়ে বিভিন্ন পণ্যবাহী গাড়ি দুর্গাপুরের মুচিপাড়া হয়ে এই ব্রিজের উপর দিয়েই বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, দুই মেদিনীপুরে বিভিন্ন সামগ্রী পরিবহণ হয়। লক্ষ লক্ষ মানুষের যাতায়াতের একমাত্র উপায় এই ব্যারেজের রাস্তা। বাঁকুড়া জেলায় একাধিক কয়লাখনি ও বড়জোড়া এলাকায় একাধিক কারখানা রয়েছে। যার যোগাযোগের মাধ্যমও এই রাস্তা। বাণিজ্যিক দিক দিয়েও গুরুত্বপূর্ণ ব্যারেজের উপর রাস্তার বেহাল দশা। সেচদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, ব্যারেজের ৩৪টি গেট রয়েছে। সেই গেটগুলির এক একটি সংযোগস্থলে এক্সপানশন জয়েন্ট রাখা হয়েছে। এছাড়াও শুরুতে একটি এক্সপানশন জয়েন্ট থাকায় মোট ৩৫টি জয়েন্ট রয়েছে। সেখানেই ঘটছে বিপত্তি। জয়েন্টগুলি দিয়ে জল পিচের তলায় জমে যাচ্ছে। তারপরই এই রাস্তা দিয়ে ভারী গাড়ি গেলেই পিচ উঠে বড় গর্ত তৈরি হচ্ছে। যা সংস্কার করতে আবার রাস্তার একটি অংশ ব্লক করা হচ্ছে। এতে ব্রিজের উপর যানজটের সমস্যা লেগেই থাকছে। নিত্যযাত্রীদের নাভিশ্বাস উঠছে।