কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
মঙ্গল ও বুধবারের বৃষ্টিতে গ্রামগুলিতে জল জমেছে। বৃহস্পতিবার বৃষ্টি না হলেও জমা জল বের হয়নি। গ্রামবাসীরা বলেন, গ্রামগুলিতে বসতি গড়ে উঠলেও নিকাশি-নালা করা হয়নি। পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষের এব্যাপারে কোনও উদ্যোগ নেই। চম্পাসরি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান জনক সাহা বলেন, আর্থমুভার দিয়ে নালা কেটে কিছু জায়গা থেকে জল বের করা হয়েছে। আবার কিছু জায়গা থেকে জল বের করার ক্ষেত্রে গ্রামবাসীরাই সহযোগিতা করছেন না। তা হলেও এখানকার ওয়াটার লগিংয়ের সমস্যা দূর করতে মাস্টার প্ল্যান তৈরির দাবি প্রশাসনের কাছে জানিয়েছি। এজন্য মিলন মোড় থেকে দেবীডাঙা পর্যন্ত বড় নালা ব্লক প্রশাসন তৈরি করে দিলে সুবিধা হবে। যা মহিষমারি নদীতে মিলবে। গ্রামের ছোট নালা আমরা তৈরি করত পারব। পাথরঘাটা পঞ্চায়েতের প্রধান মহম্মদ সাহিদও নিকাশি ব্যবস্থা নিয়ে মাস্টারপ্ল্যান তৈরির দাবি করেছেন।