কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
বিডিও বলেন, দোকানদারদের দোকানের সরঞ্জাম সরিয়ে ফেলার জন্য বলা হয়েছে। দুই-তিন দিন সময়ও দেওয়া হয়েছে। যাতে আগামী দিনে জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের সামনে রাস্তা প্রশস্ত হয়, যানচলাচল মসৃণ হয়। সেইসঙ্গে নিকাশির সমস্যায় জর্জরিত সঞ্জয়নগর কলোনি ও আশপাশের এলাকায় মানুষের স্বার্থেই এই কর্মসূচি। আমরা বলেছি, পুনর্বাসনের ব্যাপারে ভাবনাচিন্তা করবে প্রশাসন।
এদিকে, ফুটপাত দখল করা দোকানদারদের মধ্যে বিশ্বজিৎ মাহাত, মিনা দাস, উজ্জ্বলা চৌধুরী, পূর্ণিমা মালোদাসরা বলেন, আমাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করুক প্রশাসন। না হলে আমরা রুটিরুজির অভাবে সমস্যায় পড়ব। জলপাইগুড়ি গভর্নমেন্ট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অধীনে আসার পর থেকেই সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল চত্বরের গুরুত্ব বেড়েছে। ইতিমধ্যেই মেডিক্যালের নির্মাণ কাজও চলছে। কিন্তু বেশকিছু দিন যাবত হাসপাতালের সামনের ডানদিক ও বাঁদিকের রাস্তার ফুটপাত দখল হয়ে গিয়েছে। অন্তত ৪০টি অস্থায়ী দোকান, ঠেলাগাড়ি বসেছে। বেশ কয়েকটি খাবারের হোটেল তৈরি হয়েছে ফুটপাত ও রাস্তা দখল করে। যার ফলে হাসপাতালে আসা অ্যাম্বুলেন্স সহ বিভিন্ন গাড়ি চলাচলে সমস্যা বেড়ে গিয়েছে। যা নিয়ে সাম্প্রতিক অতীতে উঠেছে নানা অভিযোগও। এছাড়াও নিকাশি ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। একটু বৃষ্টি হলেই ওই রাস্তায় জল জমেছে। রাস্তার একাংশে ময়লা আবর্জনা জমে রয়েছে। ব্লক প্রশাসন সূত্রে খবর এই ধরনের সবকটি সমস্যার সমাধানের জন্যই সুপার স্পেশালিটির সামনের রাস্তা দখলমুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। মূল লক্ষ্য, সুপার স্পেশালিটির সামনের রাস্তার ডানদিক, বাঁদিকের ১০০ মিটার ফুটপাত ও রাস্তা দখলমুক্ত রাখা। ফুটপাত ও রাস্তা দখল প্রসঙ্গে গত সোমবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই ব্যাপারে নিজের উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তারপরই এই ধরনের একটি পদক্ষেপ।