সামাজিক কর্মে সম্মান লাভ। স্ত্রী’র শরীর-স্বাস্থ্য খারাপ হতে পারে। দেরীতে অর্থপ্রাপ্তি। ... বিশদ
ওই ক্ষুদে’কে সংবর্ধনা দিতে বাড়িতে ছুটছে পুলিশ-প্রশাসন থেকে শুরু করে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। ঠিক একই ভাবে শনিবার দুপুরে চাঁচল থানার আইসি পুর্ণেন্দু কুমার কুন্ডু চাঁচলের গজানন পল্লীতে সুচরিতার বাসভবনে গিয়ে তাকে সংবর্ধনা জ্ঞাপন করলেন। অন্যান্য পুলিশ কর্মীরাও সঙ্গে ছিলেন।
মুখ মিষ্টির পাশাপাশি ফুলের তোড়া দিয়ে ব্রোঞ্জ জয়ী ক্ষুদের একরাশ উচ্চ সাফল্য কামনা করেন চাঁচল থানার আইসি। আচমকা বাড়িতে পুলিশ দেখে পরিবার হতভম্ব হলেও পুলিশের ইতিবাচক ভূমিকায় খুশি হয় মা সুচিত্রা হালদার, বাবা সুবল হালদার।
উল্লেখ্য,গত জুন মাসে শেষের দিকে উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদে ইউনিভার্সাল যোগা ফেডারেশনে যোগ দেয় চাঁচলের সুচরিতা। ওই প্রতিযোগিতায় আন্তর্জাতিক স্তরে তৃতীয় স্থান অধিকার করে সুচরিতা হালদার।
সেখানেই তাকে ব্রোঞ্জের মেডেল ও ট্রফি পদক দিয়ে শংসাপত্র তুলে দেওয়া হয়। সুচরিতার সাফল্যে গৌরবান্বিত চাঁচলবাসী।