বিদ্যার্থীরা পড়াশুনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাবে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অতিরিক্ত চিন্তার জন্য উচ্চ ... বিশদ
এদিন মালদহে এসে এক প্রশ্নের উত্তরে ফিরহাদ সাহেব বলেন, তৃণমূলের অন্দরে গণতন্ত্র আছে। অন্যান্য দলের মতো কোনও সিদ্ধান্ত উপরমহল থেকে চাপিয়ে দেওয়া হয় না। মালদহে দলের মধ্যে কিছু সমস্যা রয়েছে। সেটা দলের অভ্যন্তরীণ বিষয়। আমাদের একজোট হয়ে লড়াই করতে হবে। তাহলেই মালদহে আমরা ভালো ফল করব। মালদহ এবং দুই দিনাজপুরের মানুষ সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে। এই এলাকায় ঘুরে ঘুরে সংগঠন মজবুত করার জন্য দল নির্দেশ দিয়েছে। সেইমতো কাজ শুরু করেছি। সন্ধ্যায় ইংলিশবাজার শহরের ৪২০ মোড় সংলগ্ন একটি সিনেমা হলে মালদহ জেলা তৃণমূলের পক্ষ থেকে কর্মিসভার আয়োজন করা হয়। ওই কর্মিসভায় রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যও যোগ দেন। ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে অবস্থিত ওই সিনেমা হলে তৃণমূলের কর্মসূচি ঘিরে এলাকায় ব্যাপক যানজট হয় এদিন।
এদিন সকালে ফিরহাদ মালদহে পা রেখে জেলা পুলিস ও প্রশাসনের আধিকারিক ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়। এদিকে, রায়গঞ্জের রবীন্দ্র ভবনে সাংগঠনিক সভায় কর্মীদের উদ্দেশে ফিরহাদ হাকিম বলেন, তৃণমূল একটি পরিবার। আমাদের মধ্যে মতানৈক্য থাকতে পারে। কিন্তু বিজেপিকে রুখতে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করতে হবে।
তিনি ভাষণে বলেন, আজ পশ্চিমবঙ্গে বড় বিপদ এসেছে। সেই বিপদের নাম বিজেপি। এখানে বিজেপি এলে দাঙ্গা হবে। বোমা-গুলি চলবে। বাংলা দখল না করতে পারলে মেদির গোটা ভারত দখল হবে না। আর তা না করতে পারলে দেশের অর্থনীতি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়ার স্বপ্ন অপূর্ণ থাকবে। তাই বিজেপি বাংলা দখলে মরিয়া। এদিন ফিরহাদ আরও বলেন, উত্তর দিনাজপুর জেলার নয়টি আসনের মধ্যে নয়টিই যাতে আমরা পেতে পারি, সেই লক্ষ্যে এসেছি। আমিও কর্মী ছিলাম। হেলিকপ্টার দিয়েও নামিনি, লিফটেও উঠে আসিনি। মমতা বন্দোপাধ্যায়ের আশীর্বাদে কর্মী থেকে নেতা হয়েছি।