সামাজিক কর্মে সম্মান লাভ। স্ত্রী’র শরীর-স্বাস্থ্য খারাপ হতে পারে। দেরীতে অর্থপ্রাপ্তি। ... বিশদ
এরই মধ্যে দ্বীপের খুব কাছে উপকূল থেকে মাত্র ২০ কিমিরও কম দূরত্বে পৌঁছেছে চীনের মহড়া। চীনা সামরিক বাহিনীর একটি ভিডিও সামনে এসেছে, যেখানে তাদের বায়ুসেনার এক পাইলটকে বিমানের ককপিট থেকে দ্বীপের উপকূলরেখা ও পাহাড়ের ছবি তুলতে দেখা গিয়েছে। মহড়ার জন্য বেজিং যুদ্ধবিমান, হেলিকপ্টার, এমনকী রণতরীও মোতায়েন করেছে। এবার নজিরবিহীনভাবে তাইওয়ানের পূর্ব দিকেও চীনের মহড়া চলছে। কৌশলগতভাবে দ্বীপের সামরিক বাহিনীর জন্য সরবরাহের দিক থেকে এই এলাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাদের এই ক্ষমতার আস্ফালন তাইওয়ানকে অবরুদ্ধ করে ফেলার জল্পনা উস্কে দিয়েছে। পেলোসির তাইওয়ান সফর ঘিরে আমেরিকার সঙ্গে চীনের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছে গিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে জাপান সহ বিভিন্ন দেশ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছে। অন্যদিকে, অবিলম্বে উত্তেজনা প্রশমনের আর্জি জানিয়েছে রাষ্ট্রসঙ্ঘ। আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া ও জাপান শনিবার চীনের ব্যালিস্টিক মিসাইল ছোড়ার কড়া নিন্দা করে অবিলম্বে সামরিক মহড়া বন্ধ রাখতে বলেছে।
এদিকে, পেলোসির তাইওয়ান সফরের প্রতিবাদে আমেরিকার সঙ্গে বিভিন্ন ক্ষেত্রে আলাপ-আলোচনা স্থগিত করে দিয়েছে চীন। তাদের এই পদক্ষেপের সমালোচনা করেছে হোয়াইট হাউস। মার্কিন বিদেশ সচিব অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেছেন, দ্বিপাক্ষিক মতপার্থক্যের জন্য চীন জলবায়ু পরিবর্তন সহ আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলিকে পণবন্দি করছে। এভাবে চীন সমগ্র বিশ্বকেই শাস্তি দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।