উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
পাশাপাশি টাস্ক ফোর্স এবং জেলা স্টিয়ারিং কমিটির সমন্বয়ে প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে। ভ্যাকসিন যখন আসবে তখন সেই ভায়াল সংরক্ষণ করা, এক স্থান থেকে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া এবং ভ্যাকসিনের ডোজ সম্পর্কে অবগত করানো হবে প্রথম পর্বে। এরপর যখন বিভিন্ন সংস্থার ভ্যাকসিন আসবে এবং জানা যাবে কোন ভ্যাকসিনের ডোজ কেমন হবে, সেই পর্যায়ে হবে দ্বিতীয় দফার প্রশিক্ষণ। এখনও পর্যন্ত দু’টি ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রেই পৃথক ডোজের কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ কোনও ক্ষেত্রে এক মাসে দু’টি ডোজ নিতে হবে। আবার কোনও ক্ষেত্রে একটি। ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসেই দু’টি ভ্যাকসিন প্রাথমিকভাবে স্বাস্থ্যকর্মী এবং কোভিড যোদ্ধাদের উপর ব্যবহার করার জন্য আসবে বলে মনে করা হচ্ছে। আর সেই ভ্যাকসিন সংরক্ষণ থেকে পরিবহণের প্রশিক্ষণের জন্য স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে। ভ্যাকসিন হ্যান্ডলিংয়ের কাজে এই স্বেচ্ছাসেবীদের নিয়োগ করে তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। সরকারি ক্ষেত্রের পাশাপাশি বেশ কিছু বেসরকারি স্বাস্থ্য পরিষেবা সংস্থাকেও কাজে লাগানো হবে। ইতিমধ্যেই সেই প্রশিক্ষণের সূচি তৈরি করা হচ্ছে।