উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
গতকাল পুর্নিয়ার একটি সভায় নীতীশ আচমকাই ঘোষণা করেন, এটাই তাঁর শেষ নির্বাচন। বিহারের মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্য নিয়ে চর্চা ও জল্পনা তুঙ্গে। এদিন চিদম্বরমের ট্যুইট, শেষ নির্বাচন ঘোষণার মাধ্যমে নীতীশ তাঁর পরাজয় স্বীকার করে নিলেন। কাজের নিরিখে সমর্থনের আর্জি হিসেবে বিবেচনা করা যাচ্ছে না এই মন্তব্যকে। বরং ব্যর্থতার জন্য ক্ষমাপ্রার্থনার কৌশল এটি। নির্বাচিত হওয়ার প্রথম দিন থেকেই ঠুঁটো হয়ে বসে থাকবেন, এমন একজনকে বিহারের মানুষ কেন ভোট দেবেন?
বিহার ভোটের শেষ লগ্নে এসেও নীতীশের সমালোচনা বজায় রেখেছেন চিরাগ পাসোয়ান। এবার এলজেপি সভাপতির নিশানায় নীতীশ সরকারের ‘হর ঘর নল কা জল’ প্রকল্প। কয়েক মাস আগেই এই প্রকল্পের জন্য বিহার সরকারের প্রশংসা করেছিল কেন্দ্র। যদিও চিরাগের অভিযোগ, নীতীশ সরকারের এই প্রকল্প ঘিরে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে।