হঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ
ধর্নামঞ্চে মেয়র ফিরহাদ হাকিম বলেন, বিজেপি নিজেদের হিন্দুত্ববাদী দল বললেও তারা আসলে মানব বিরোধী। মেয়রের মতে, বাঙালির হৃদয়ে ‘জয় মা দুর্গা’ লেখা আছে। কেন্দ্র যতই চেষ্টা করুক, বাংলার মানুষ পুজো বন্ধ করতে দেবে না বলে দাবি ফিরহাদের। বঙ্গজননীর সভানেত্রী কাকলির দাবি, পুজোয় কর বসাতে চাইছে, কিন্তু মহারাষ্ট্রে গণেশ পুজোয় কোনও কর দিতে হয় না। এই বৈষম্যের নেপথ্যে সঙ্কীর্ণ রাজনীতি রয়েছে বলে মনে করেন তিনি। তাঁর মতে, বাংলার বিরোধিতাই কেন্দ্রের প্রধান লক্ষ্য। মোট ৩৮৬টি সার্বজনীন পুজো কমিটির সংগঠন ‘ফোরামের’ পক্ষ থেকে শাশ্বত ঘোষ বলেন, তাঁদের সদস্য ৪০টি কমিটিকে আয়কর দপ্তর তলব করেছিল। তিরিশ হাজার বা তার বেশি টাকা লেনদেন করলে প্রাপকের নামে টিডিএস কাটা হচ্ছে কি না, জানতে চাওয়া হয়। ফোরামের মুখপাত্রের দাবি, এটা অবাস্তব। কেননা তাঁরা যেসব কারিগরদের অর্থ মেটান, তাঁদের কারও প্যান কার্ড নেই।
অন্যদিকে, পুজো কমিটিগুলিকে আয়কর নোটিস পাঠানোর বিষয়টি সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছে আয়কর দপ্তর। মঙ্গলবার সেন্ট্রাল বোর্ড অব ডিরেক্ট ট্যাক্সেস থেকে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়ে দেওয়া হয়, আয়কর দপ্তরের কাছে তথ্য ছিল, পুজো কমিটিগুলি যে ঠিকাদারদের দিয়ে পুজোর কাজ করায়, তারা ঠিকমতো আয়কর দিচ্ছে না। যে ঠিকাদার বা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টকে পুজো কমিটিগুলি টাকা মিটেয়েছে, তার টিডিএসের তথ্য জানতে গত ডিসেম্বরে ৩০টি কমিটিকে নোটিস দেওয়া হয়। ঠিকাদাররা আয়কর জমা দিল কি না, সেটা জানতেই এটা করা হয়। অনেক কমিটি তা জানিয়েও দেয়।