নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে আরামবাগ মহকুমার চারটি বিধানসভা এলাকায় ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ১১৬৯টি। আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে অতিরিক্ত ভোট গ্রহণকেন্দ্র নিয়ে মোট ভোট গ্রহণকেন্দ্রের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৪৪৯টি। মূলত করোনা আবহের জন্যই ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগে এক একটি ভোট গ্রহণকেন্দ্রে সর্বোচ্চ ১৫০০ ভোটার ভোট দিতে পারতেন। কিন্তু এবছর সেই সংখ্যাটা সর্বোচ্চ ১০৫০ রাখা হচ্ছে। এবার বাড়িতে বসে ভোট দানের বিষয়টিকেও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে শুধুমাত্র করোনা আক্রান্ত রোগীরাই নন, দৃষ্টি ও অস্থি সমস্যায় ভুগছেন এমন প্রবীণ ভোটাররা এবং বিশেষ চাহিদা সম্পন্নরা প্রয়োজন পড়লে ১২ডি ফর্মে আবেদন করে ব্যালটের মাধ্যমে বাড়িতে বসেই ভোট দিতে পারবেন। করোনার ক্ষেত্রে নোডাল অফিসাররা আবেদনকারীর করোনা ভাইরাস হয়েছে কি না, তা যাচাই করে দেখবেন। সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট অফিসার আবেদনকারীকে শংসাপত্র দিলে, তবেই রিটার্নিং অফিসার ব্যালটের মাধ্যমে আবেদনকারীকে বাড়িতে বসে ভোটপ্রদানের সুযোগ করে দেবেন।
কেন্দ্রের বাইরে ভোটারদের লাইন নিয়ন্ত্রণ করবেন পুলিস কর্মীরা। ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে ঢোকার আগে তাঁদের থার্মাল স্ক্রিনিংয়ের মাধ্যমে দেহের উত্তাপ মেপে নেওয়া হবে। করোনা সংক্রমণ রুখতে প্রতি ভোটারকে গ্লাভস দেবেন আশাকর্মী বা অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা। এরপর ভোট দেওয়া সম্পূর্ণ হলে ওই গ্লাভস নির্দিষ্ট পাত্রে ফেলে দিতে হবে। ভোট করানোর জন্য প্রতিটি ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে থাকবেন চারজন ভোটকর্মী। ভোট দেওয়ার সময় যাতে কোনও রকম অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, তার জন্য ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের বাইরে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে রাজ্য পুলিস এবং আধা সামরিক বাহিনী।