কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
মালদহ মার্চেন্ট চেম্বার অব কমার্সের সাধারণ সম্পাদক উত্তম বসাক বলেন, আগামী এক মাস ধরে রাস্তার পাশে বসে থাকা হকারদের চিহ্নিত করা হবে। পুরো বিষয়টি নিয়ে ভিডিওগ্রাফিও করা হবে। তাঁদের সেইসব জায়গা থেকে সরিয়ে পুনর্বাসন দেওয়ার ব্যাপারে এদিনের বৈঠকে আলোচনা হয়। ওইসব হকাররা সরে যাওয়ার পরে যাতে সংশ্লিষ্ট জায়গায় নতুন করে কেউ না বসতে পারে তা নিশ্চিত করা হবে। রাস্তার মধ্যে বেআইনি নির্মাণ বা দোকানের কিছুটা অংশ বাড়িয়ে পসরা সাজিয়ে বসেন, এমন সবকিছু খতিয়ে দেখার জন্য প্রশাসন, ব্যবসায়ী সংগঠন এবং পুরসভাকে নিয়ে একটি মনিটরিং কমিটি গঠন করা হবে। আগামী একমাস ধরে ওই কমিটিও কাজ করবে।
ইংলিশবাজার রাজ্য তথা উত্তরবঙ্গের মধ্যে অন্যতম জনবহুল শহর। পুরসভার হিসাব অনুযায়ী, ইংলিশবাজার শহরে প্রতি বর্গ কিমিতে প্রায় ১৫ হাজার মানুষ বাস করেন। লোকসংখ্যার তুলনায় শহরের রাস্তাঘাট অত্যন্ত সঙ্কীর্ণ। সাবেক ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের অংশ ছাড়া শহরের মধ্যে চওড়া রাস্তা নেই বললেই চলে। এক লেন বিশিষ্ট ওইসব রাস্তার বেশিরভাগ মাঝেমধ্যেই একমুখী করে দেওয়া হয়। তখন বিপরীত দিকের যানবাহনের জন্য সংশ্লিষ্ট রাস্তা কার্যত ‘নো এন্ট্রি’ করে দেওয়া হয়। গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো হকার ও জবরদখলের জেরে রাস্তাঘাট আরও সঙ্কীর্ণ হয়ে পড়ছে। দিনদিন শহরে হকার সমস্যা বাড়ছে। রাস্তাঘাট ফাঁকা করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে একসময় হকারদের পুনর্বাসন দেওয়ার জন্য নতুন মার্কেট করা হয়েছিল। ফের লোকজন পসরা সাজিয়ে রাস্তার পাশে বসে পড়ে। তার জেরে নতুন করে সমস্যার সৃষ্টি হয়। একমাসের মধ্যে প্রশাসন শহরকে কতটা পরিষ্কার করতে পারে সেটাই এখন দেখার।