কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
হরিশ্চন্দ্রপুর ১ ব্লকের কুশিদা গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল উপপ্রধান আখতারি খাতুনের স্বামী আব্দুর রশিদকে বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ উঠেছে পঞ্চায়েত সমিতির কংগ্রেস কর্মাধ্যক্ষ নুরেশা খাতুনের স্বামী সঞ্জুর আলম ও তাঁর দলবলের বিরুদ্ধে। স্বামীকে বাঁচাতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন উপপ্রধান আখতারি খাতুন বলে অভিযোগ। উপপ্রধানের স্বামী রশিদ ও কৃষি কর্মাধ্যক্ষ দু’জনই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পুলিস উভয় পক্ষের দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কুশিদা গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল উপ প্রধান আখতারি খাতুনের এক আত্মীয়ের মেয়ের অশ্লীল ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি কর্মাধ্যক্ষ নুরেশা খাতুনের এক আত্মীয়ের বিরুদ্ধে। এই নিয়ে বুধবার রাতে গ্রামের চায়ের দোকানে প্রতিবাদ করেন উপ প্রধানের স্বামী রশিদ। এনিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে বচসা থেকে হাতাহাতি শুরু হয়। উপপ্রধানের মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।
হরিশ্চন্দ্রপুর থানার আইসি মনোজিৎ সরকার বলেন, ঘটনায় জড়িত সন্দেহে উভয় পক্ষের দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিস বিষয়টি তদন্ত শুরু করেছে। উপপ্রধান বলেন, আমার এক আত্মীয়ের ছবি বিকৃত করে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়েছে সঞ্জুরের এক আত্মীয়। স্বামী এর প্রতিবাদ করায় বেধড়ক মারধর করা হয়। আমাকেও মেরেছে। যদিও সঞ্জুরের পাল্টা দাবি, মারধরের অভিযোগ পুরোপুরি মিথ্যা। সামাজিক মাধ্যমে কে কার ছবি ভাইরাল করেছে জানি না। কিন্তু রশিদ শাসকদলের হওয়ায় প্রভাব খাটিয়ে আমাদের মিথ্যে মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দিচ্ছিল। তার প্রতিবাদ করায় আমাদের মারধর করা হয়।