কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
কীভাবে উপভোক্তারা উপকৃত হবেন? ওই দপ্তর জানিয়েছে, ধরা যাক, একজন উপভোক্তা ১০টা মুরগির ছানা পাবে। তাতে ৫টা মোরগ ,আর ৫টা মুরগি। মোরগের মাংস খেতে পারবেন। বাকি পাঁচটি মুরগি বড় হয়ে ডিম পাড়বে। পাঁচটি মুরগি প্রতিদিন পাঁচটি করে ডিম দেবে। তাহলে মাসে ১৫০ টি ডিম দেবে। এবার উপভোক্তারা ৫০টি নিজের পরিবারের জন্য রেখে বাকি ১০০টি ডিম বাজারে বিক্রি করতে পারবেন। এতে প্ৰত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সুবিধা হবে উপভোক্তাদের। সংশ্লিষ্ট দপ্তরের মালদহ জেলার উপ অধিকর্তা উৎপলকুমার কর্মকার বলেন, গত ১০ জুন থেকে হাঁসের এবং মুরগির ছানা দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে। আগামীদিনে ধাপে ধাপে দেওয়া হবে। এতে উপভোক্তারা আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারেন। এর পাশাপাশি তাঁর বাড়ির সন্তানদের পুষ্টিগত দিক থেকে সুবিধা হবে।