বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
সুকান্ত গঙ্গোপাধ্যায়, বালুরঘাট: প্রচণ্ড গরমে মানুষ হাঁসফাঁস করছেন। সকাল থেকে রবির তেজ চরমে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বইছে গরম হাওয়া। নির্বাচনের উত্তাপকে যেন ছাড়িয়ে যাচ্ছে রোদ, গরমের তেজ। দক্ষিণ দিনাজপুরে তাপমাত্রার পারদ ৪০ ডিগ্রির আশেপাশে ঘোরাফেরা করছে। তারই মধ্যে আজ, বৃহস্পতিবার বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের নির্বাচন। প্রচণ্ড রোদ ও গরমে ভোট দিতে গিয়ে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়বেন না তো? ভোট কর্মীদেরই বা কী অবস্থা হবে? এই সমস্ত প্রশ্নই এখন ঘোরাফেরা করছে রাজনৈতিক দলগুলির মাথায়। অনেকের কপালেই চিন্তার ভাঁজ। আরএসপি ইতিমধ্যে দাবি তুলেছে, বুথে ভোটারদের জন্য পানীয় জল ও প্রয়োজন মতো ছাউনির ব্যবস্থা করতে হবে। বিষয়টি তারা নির্বাচন কমিশনকে জানাবে বলেও দাবি করেছে। অনেক রাজনৈতিক দল আবার ভোটারদের সকাল সকাল গিয়ে ভোট দিয়ে আসার আবেদন করেছে। বিকেলের দিকে রোদ কিছুটা পড়লে বাকিরা গিয়ে যেন ভোট দেন।
আরএসপির রাজ্য সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য তথা কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সুচেতা বিশ্বাস বলেন, পানীয় জল ও ছাউনির ব্যবস্থা না হলে ভোটারদের অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে যাবে। ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে কিছু চিকিৎসা সরঞ্জাম রাখার দাবি জানাচ্ছি। আমরা নির্বাচন কমিশনকে বিষয়টি বলব।
আরএসপি নেত্রীর সংযোজন, দ্রুত ভোট নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে মানুষকে বেশিক্ষণ লাইন দিয়ে থাকতে না হয়। ভোটারদেরও সকাল ও বিকেলে রোদ কমার পরেই ভোট দিতে যাওয়ার কথা আমরা প্রচারেও বলেছি।
তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্র বলেন, আবহাওয়া খুবই খারাপ। তা নিয়ে কিছুটা চিন্তায় রয়েছি। তবে এই গরমের মধ্যেও অভিনেতা দেবের প্রোগ্রামে প্রচুর মানুষের ভিড় হয়েছিল। এই আবহাওয়াতেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এসে মিটিং করে গিয়েছেন। আমি বলব, সকাল সকাল লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিয়ে চলে আসতে পারেন।
বিজেপি জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেন, ভোট যেহেতু গণতান্ত্রিক অধিকার, তাই সকলেরই উচিত একটু কষ্ট হলেও ভোট দেওয়া।
দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাজুড়েই চলছে প্রচণ্ড দাবদাহ। সেই আবহাওয়াকে উপেক্ষা করেই সমস্ত রাজনৈতিক দল তাদের প্রচার পর্ব সেরেছে। কিন্তু গরম যেন আরও বাড়ছে। প্রচার শেষে এবার ভোট দানের পালা। ভোটাররা বাড়ি থেকে বেরিয়ে ভোটের লাইনে না দাঁড়ানো পর্যন্ত কোনও দলেরই স্বস্তি নেই। কিন্তু এই গরমে ভোটারদের যাতে কোনও সমস্যা না হয় তা নিয়েও চিন্তা রয়েছে দলগুলির। তাই রোদ এড়িয়ে সকাল সকাল ভোট দেওয়া সহ বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছে দলগুলি।
আরএসপির রাজ্য সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য তথা কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সুচেতা বিশ্বাস বলেন, পানীয় জল ও ছাউনির ব্যবস্থা না হলে ভোটারদের অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে যাবে। ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে কিছু চিকিৎসা সরঞ্জাম রাখার দাবি জানাচ্ছি। আমরা নির্বাচন কমিশনকে বিষয়টি বলব।
আরএসপি নেত্রীর সংযোজন, দ্রুত ভোট নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে মানুষকে বেশিক্ষণ লাইন দিয়ে থাকতে না হয়। ভোটারদেরও সকাল ও বিকেলে রোদ কমার পরেই ভোট দিতে যাওয়ার কথা আমরা প্রচারেও বলেছি।
তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্র বলেন, আবহাওয়া খুবই খারাপ। তা নিয়ে কিছুটা চিন্তায় রয়েছি। তবে এই গরমের মধ্যেও অভিনেতা দেবের প্রোগ্রামে প্রচুর মানুষের ভিড় হয়েছিল। এই আবহাওয়াতেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এসে মিটিং করে গিয়েছেন। আমি বলব, সকাল সকাল লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিয়ে চলে আসতে পারেন।
বিজেপি জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেন, ভোট যেহেতু গণতান্ত্রিক অধিকার, তাই সকলেরই উচিত একটু কষ্ট হলেও ভোট দেওয়া।
দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাজুড়েই চলছে প্রচণ্ড দাবদাহ। সেই আবহাওয়াকে উপেক্ষা করেই সমস্ত রাজনৈতিক দল তাদের প্রচার পর্ব সেরেছে। কিন্তু গরম যেন আরও বাড়ছে। প্রচার শেষে এবার ভোট দানের পালা। ভোটাররা বাড়ি থেকে বেরিয়ে ভোটের লাইনে না দাঁড়ানো পর্যন্ত কোনও দলেরই স্বস্তি নেই। কিন্তু এই গরমে ভোটারদের যাতে কোনও সমস্যা না হয় তা নিয়েও চিন্তা রয়েছে দলগুলির। তাই রোদ এড়িয়ে সকাল সকাল ভোট দেওয়া সহ বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছে দলগুলি।
