কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
আপাতভাবে অল ইজ ওয়েল মুডে রয়েছে বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্ব। সংসদের অন্দর এবং বাইরে সেই আত্মবিশ্বাস প্রাণপণে দেখানোর চেষ্টাও হচ্ছে। কিন্তু আড়ালে তৈরি হচ্ছে অস্বস্তি আর অনিশ্চয়তার বাতাবরণ। তেলুগু দেশম নিয়েও নিশ্চিন্ত থাকছে না বিজেপি। কারণ বুধবার তেলুগু দেশম এমপিরা দেখা করেছেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। বৃহস্পতিবার তাঁদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সৌজন্য সাক্ষাৎ ছিল। ডেপুটি স্পিকারের পদ নিয়ে আমরা কিছু বলিনি। আমাদেরও এখনও পর্যন্ত কিছু অফার দেওয়া হয়নি। আমাদের একটাই চাহিদা। অন্ধ্র প্যাকেজ। এটাই সন্দেহ বাড়াচ্ছে বিজেপির। তেলুগু দেশম সরকারে থাকছে, কিন্তু কোনও পদের দাবি জানাচ্ছে না। এমনকী নিতেও চাইছে না। সোজা কথায়, চন্দ্রবাবু নাইডু বিচ্ছিন্ন থাকছেন। প্রশ্ন উঠছে, কেন এই ইচ্ছাকৃত অনীহা? বাজেট পর্যন্ত দেখা হবে কতটা প্যাকেজ পাওয়া যায়?
অন্যদিকে, মহারাষ্ট্রের রাজনীতি নিয়েও শুরু হয়েছে জল্পনা। অজিত পাওয়ারের এনসিপি যে কোনও সময় জোটে বিদ্রোহ করতে পারে বলে গুঞ্জন। আসন্ন ভোটে আসন সমঝোতা নিয়ে প্রবল মতান্তর শুরু হয়েছে এনডিএ জোটে।