কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
পুনেতে এই দুর্ঘটনাটি ঘটে গত ১৯ মে। অভিযোগ, মদ্যপ অবস্থায় মহার্ঘ পোরসে গাড়ি চালাচ্ছিল ওই নাবালক। গাড়িতে ছিল তার দুই বন্ধু। বেপরোয়া গতিতে তাদের গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ধাক্কা মারে একটি বাইকে। এই ঘটনায় বাইক আরোহী দুই তথ্যপ্রযুক্তি কর্মী অনীশ আওয়াধিয়া এবং অশ্বিনী কোস্তার মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনার পরই গ্রেপ্তার করা হয় অভিযুক্ত নাবালককে। জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ড সেদিনই তার জামিন মঞ্জুর করেছিল। বলা হয়েছিল, অভিযুক্ত তার মা, বাবা ও দাদুর তত্ত্বাবধানে থাকবে। জামিনের শর্ত হিসেবে ওই নাবালককে ৩০০ শব্দের একটি রচনা লিখতে বলা হয়েছিল। ১৫ দিনের জন্য তাকে ট্রাফিক পুলিসকে সাহায্য করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। পাশাপাশি, মদ ছাড়ার জন্য মনোবিদের পরামর্শ নিতেও বলা হয়। কিন্তু, জামিনের শর্ত নিয়ে তীব্র বিতর্কের সৃষ্টি হয়। এরপর পুলিসের আবেদনের ভিত্তিতে জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ড তার নির্দেশ বদলায়। ওই নাবালককে সরকারি জুভেনাইল বোর্ডে পাঠানো হয়। ২২ মে থেকে সে সংশোধনাগারেই রয়েছে। জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ডের এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করেই বম্বে হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন অভিযুক্তের কাকিমা।