কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
ধান কেনার প্রক্রিয়া নিয়ে এদিনের বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা হয়। অক্টোবর মাসে চাষিদের কাছ থেকে ধান কেনা শুরু হলেও প্রস্তুতির কাজ আগেভাগেই সেরে রাখতে চাইছে খাদ্যদপ্তর। ধান ভানিয়ে চাল উৎপাদনের জন্য রাইস মিলগুলিকে নথিভুক্ত করার প্রক্রিয়া আগস্ট মাসেই সম্পন্ন করে নিতে চাইছে দপ্তর। খাদ্যদপ্তর জানতে পেরেছে, শতাধিক রাইস মিল এবার যে পরিমাণ ধান নিয়েছে, সেই তুলনায় ব্যাঙ্ক গ্যারান্টি জমার পরিমাণ হয়েছে কম। আগামী মরশুমে এটা করা যাবে না, পরিষ্কার জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। যে পরিমাণ ধান মিলগুলি নেবে, সেই অনুযায়ী ব্যাঙ্ক গ্যারান্টিও রাখতে হবে। ধানক্রয়ে স্বচ্ছতা বজায় রাখার নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য। কিছু রাইস মিল যে ধান নিয়েছে, তা খাদ্যদপ্তরে অনলাইনে নথিভুক্ত হয়নি। ওই মিলগুলিতে গিয়ে খাদ্যদপ্তর তদন্ত করতে পারে। রাইস মিল মালিকদের সংগঠনের কার্যকরী সভাপতি আব্দুল মালেক জানান, স্বচ্ছ পদ্ধতিতে ধানক্রয় এবং চাল উৎপাদনের ব্যাপারে খাদ্যদপ্তর যে ব্যবস্থা নেবে, সংগঠন তা সমর্থন করবে।