কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
কেএমডিএ’র দাবি, প্রায় ন’ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সাদার্ন বাইপাসে যে ৭০০টি লাইটপোস্ট রয়েছে, সেগুলির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব একসময় সংশ্লিষ্ট পুরসভা এবং পঞ্চায়েতগুলির হাতে ছিল। গোটা রাস্তার বিভিন্ন অংশ রাজপুর-সোনারপুর ও বারুইপুর পুরসভা সহ তিন-চারটি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে পড়ে। অভিযোগ, এদের মধ্যে কোনও কর্তৃপক্ষই বাতিস্তম্ভগুলি দেখভাল করত না। কারা মেরামত করবে, এ নিয়ে টানাপোড়েনের জেরে গত দেড় বছর ধরে একের পর এক বাতিস্তম্ভ বিকল হয়ে পড়ে। সন্ধ্যা নামলেই গোটা সাদার্ন বাইপাস অন্ধকারে ডুবে যেত। ফলে, একাধিক দুর্ঘটনাও ঘটেছে। যা নিয়ে একাধিকবার স্থানীয় বিধায়ক ও পুর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কেএমডিএ’র বৈঠক হয়। সেখানে আর্থিক অক্ষমতার কথা জানিয়ে দুই পুরসভা ও পঞ্চায়েতগুলি বাতিস্তম্ভের রক্ষণাবেক্ষণের ব্যাপারে হাত গুটিয়ে নেয়। তারা স্পষ্ট জানিয়ে দেয়, তারা আর বাতিস্তম্ভ দেখভাল করতে পারবে না। এই পরিস্থিতিতে লোকসভা নির্বাচনের আগে তড়িঘড়ি টাকা খরচ করে সবকটি আলো ফের জ্বালানো হয়। কেএমডিএ’র এক কর্তা বলেন, এখন ঠিক হয়েছে, এই বাতিস্তম্ভগুলি দেখভালের দায়িত্ব কেএমডিএ’র। বাতিস্তম্ভের রক্ষণাবেক্ষণের খরচ তোলার জন্য প্রত্যেকটি বাতিস্তম্ভের গায়ে বিজ্ঞাপনী হোর্ডিংয়ের জায়গা করা হবে। পাশাপাশি, আরও কয়েকটি প্রমাণ সাইজের বিজ্ঞাপন লাগানোর জন্য লোহার কাঠামো বানানো হবে। সেই টাকা পথবাতির দেখভালের কাজে খরচ হবে।