কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
সম্প্রতি বিদ্যালয়ের গড়িমা বজায় রাখতে ছাত্রীদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা মৌসুমী। তা নিয়ে বাংলাজুড়ে তোলপাড় পড়ে যায়। সেই রেশ এখনও পুরোপুরি কাটেনি। তারমধ্যেই ওই প্রধান শিক্ষিকার কাছে দু’টি নম্বর থেকে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ আসে। তাতে বিদ্যালয়ের দুই প্রাক্তন ছাত্রীর অশ্লীল ছবি পাঠানো হয়। শুধু তাই নয়, ফোন করে অশ্লীল ভাষায় তাঁকে গালিগালাজ করা হয় বলেও অভিযোগ। শিক্ষিকাকে বলা হয়, টাকা না দিলে ওই ছবি ভাইরাল করে দেওয়া হবে। গোটা বিষয়টি নিয়ে বৃহস্পতিবার বারাসত থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন প্রধান শিক্ষিকা। পাশাপাশি যে দু’জন প্রাক্তন ছাত্রীর ছবি বিকৃত করে হোয়াটসঅ্যাপ পাঠানো হয়েছে তাঁদের সঙ্গেও কথা বলেন মৌসুমীদেবী। একইসঙ্গে যে নম্বরগুলি থেকে ছবিগুলি ভাইরাল করা হয় ও হুমকি ফোন করা হয় সেগুলি ভিনদেশের বলেই সন্দেহ তাঁর। এনিয়ে প্রধান শিক্ষিকা মৌসুমী সেনগুপ্ত বলেন, এই ধরনের ঘটনা যথেষ্টই আতঙ্কের। অশ্লীল ছবি পাঠানোর পাশাপাশি আমাকে হুমকিও দেওয়া হয়েছে। যে নম্বরগুলি থেকে মেসেজ এসেছে সেগুলি পাকিস্তানের বলে আমার মনে হচ্ছে। এদিন ফের প্রধান শিক্ষিকা মৌসুমীদেবী পড়ুয়াদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে নিজেদের বিরত থাকার আহ্বান জানান।