কর্মে ও ব্যবসায় বাধা থাকলেও অগ্রগতি হবে। আর্থিক যোগ শুভ। ব্যয় বাড়বে। সম্পত্তি নিয়ে শরিকি ... বিশদ
এতদিন অধ্যক্ষ থাকার পর, হঠাৎ করে কী এমন জাদুমন্ত্র বলে সন্দীপবাবু এবং তাঁর নতুন ডেপুটির চোখে এই কেলেঙ্কারি ধরা পড়ল, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আসলে গোটা বিষয়টি ছাত্র আন্দোলনের সমর্থক এবং চরম বিরোধী দুই চিকিৎসক লবির লড়াই বলেই মনে করছেন অনেকে। এদিকে, আগের প্রশাসনের চারজনের বিরুদ্ধে তদন্ত করা উচিত বলে ওই চিঠিতে স্বাস্থ্যভবনকে জানিয়েছেন সন্দীপবাবু। এই তদন্ত রিপোর্ট সংবাদ মাধ্যমের কাছে সহজে পৌঁছে দেওয়ার ব্যাপারেও রহস্য দানা বেঁধেছে। কারণ এতদিন এই আর জি কর প্রশাসনই সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে দেখা করত না বলে নানা সময় অভিযোগ উঠেছে। আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তাররা অবশ্য এই প্রসঙ্গে কোনও মন্তব্য করতে চাননি। এদিকে বৃহস্পতিবারও অধ্যক্ষের পদত্যাগের দাবিতে বেলগাছিয়া ব্রিজে অবস্থান করেন আন্দোলনকারীরা। আজ ইন্টার্নরা কাজে যোগ দিতে পারেন বলে খবর। যদিও আন্দোলন চলতে থাকবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।