ব্যবসায়ে যুক্ত হলে এই মুহূর্তে খুব একটা ভালো যাবে না। প্রেম প্রণয়ে বাধা। কারও সাথে ... বিশদ
সর্বভারতীয় সভাপতির এই নির্দেশ কার্যকর করতে ইতিমধ্যেই মাঠে নেমে পড়েছেন রাজ্য বিজেপির শীর্ষ নেতারা। সভাপতি দিলীপ ঘোষ ও সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) সুব্রত চট্টোপাধ্যায় জেলা সভাপতিদের এই ‘সেবা কার্যক্রম’ শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। শুক্রবার থেকেই উত্তর এবং দক্ষিণবঙ্গে তা শুরু হয়েছে। জানা গিয়েছে, জেলা সভাপতিরা কে, কীভাবে দুঃস্থ মানুষদের পাশে দাঁড়াচ্ছেন, তার বিবরণ শীর্ষ নেতাদের কাছে পাঠিয়ে দিয়েছেন। বিজেপি কর্মীরা মূলত চাল, ডাল, নুন, তেল সহ খাদ্যসামগ্রী দুঃস্থ, অসহায়দের কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন। পাশাপাশি বহু এলাকায় রান্না করা খাবারও বিলি করছেন গেরুয়া কর্মীরা। তবে এই কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে ‘সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং’ নীতি মেনে চলার অনুরোধ করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে রাজ্য বিজেপির এক নেতা বলেন, কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ বৃহস্পতিবার একগুচ্ছ সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প ঘোষণা করছেন। কঠিন লড়াইয়ে যা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মানুষের মুখে হাসি ফোটাবে। তবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় দল হিসেবে বিজেপিরও অনেক কিছু করার আছে। কারণ আমরাও এই লড়াইয়ে মোদি সরকারের পাশে দাঁড়াতে চাই।