বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠনপাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
এদিকে, খুনি চারজনের তরফে আইনজীবী গণেশ মাইতি বলেন, আদালতের এই রায়ে আমরা খুশি নই। তাই এই রায়ের বিরুদ্ধে আমরা শীঘ্রই কলকাতা হাইকোর্টে আপিল মামলায় যাব। সন্ধ্যায় কড়া পুলিসি নিরাপত্তায় ওই চার যুবককে প্রিজনভ্যানে করে জেলের উদ্দশে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রিজন ভ্যান থেকে ওই চার যুবক চিৎকার করে বলে, পুলিস আমাদের মিথ্যা মামলায় জড়িয়েছে। আমরা ঘটনার সঙ্গে জড়িত নই।
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০০৯ সালের ২ জুন রাতে ট্যাংরা থানার ডি সি দে রোডে ওই খুনের ঘটনাটি ঘটে। কলে জল নেওয়া নিয়ে ওই দিন সকালে কয়েকজনের সঙ্গে গণ্ডগোল বাধে। শুরু হয় গালিগালাজ। শেখ লাল্টু নামে ওই যুবক সেখান দিয়ে যাওয়ার সময় গালিগালাজ শুনে প্রতিবাদ করেন। এরপর ওই যুবক কাজে চলে যান। রাতে কাজ থেকে ফেরার পথে ছয় যুবক লাল্টুর পথ আটকায়। শুরু হয় মারধর। বাঁশ, লাঠি, লোহার রড দিয়ে ব্যাপক মারধরের ফলে রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন ওই যুবক। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। ঘটনার পরই দুই যুবক চম্পট দেয়। ধরা পড়ে যায় চার যুবক। তাদের বিরুদ্ধে মামলার বিচার প্রক্রিয়ার শেষে এদিন আদালত এই রায় ঘোষণা করে।