কর্মস্থলে জটিলকর্মে অনায়াস সাফল্য ও প্রশংসালাভ। আর্থিক দিকটি শুভ। ক্রীড়াস্থলে বিশেষ সাফল্য। ... বিশদ
এবার আইফোনের নতুন সিরিজে স্ক্রিনের আয়তন বৃদ্ধি পেয়েছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাও নতুন ফোনে বড় ‘ফিচার’ হয়ে উঠেছে। চারটি ভ্যারিয়ান্টেই রয়েছে ‘অ্যাপেল ইন্টেলিজেন্স’। আর রয়েছে পৃথক ‘ক্যাপচার বাটন’। যার মাধ্যমে ফোনের লক না খুলেই এই বোতাম টিপে ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলা যাবে। আর দাম? ভারতে আইফোন ১৬ মিলবে ৭৯ হাজার ৯০০ টাকায়। প্রো (১২৮ জিবি) কিনতে খরচ হবে ১ লক্ষ ১৯ হাজার ৯০০ টাকা। যেখানে আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স (২৫৬ জিবি)-এর জন্য গুনতে হবে ১ লক্ষ ৪৪ হাজার ৯০০ টাকা। প্রি-বুকিং ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। ২০ সেপ্টেম্বর থেকে গ্রাহকরা ফোনগুলি হাতে পাবেন বলেই জানিয়েছে অ্যাপল।
তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল, আইফোন ১৫ সিরিজের মতো আইফোন ১৬ সিরিজও তৈরি হয়েছে ভারতের মাটিতে। তা সত্ত্বেও কেন এত মহার্ঘ এই ফোনগুলি? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এর নেপথ্যে রয়েছে ‘অ্যাসেম্বল কস্ট’। সহজ কথায় বললে, ক্যামেরা সেন্সর, চিপসেটের মতো আইফোনের যন্ত্রাংশ বিভিন্ন দেশ থেকে ভারতে আমদানি করা হয়। তারপর সেগুলিকে একত্রিত (অ্যাসেম্বল) করে জুড়ে আস্ত ফোনটি তৈরি হয়। অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতে এই অ্যাসেম্বল কস্ট অনেকটাই বেশি। কারণ, এই যন্ত্রাংশ আনাতে বিপুল আমদানি শুল্ক দিতে হয়। যেমন— প্রিন্টেড সার্কিট বোর্ডে (পিসিবি) ২০ শতাংশ, ক্যামেরা মডিউলে ১৫ শতাংশ, ইয়ারপিসে ১৫ শতাংশ, মাইক্রোফোন রিসিভারে ১৫ শতাংশ এবং ডিসপ্লে টাচ প্যানেলে ১০ শতাংশ আমদানি শুল্ক রয়েছে। আবার অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতে ‘ডিস্ট্রিবিউশন কস্ট’ বেশি হওয়ার কারণেও আইফোনের দাম এত বেশি থাকে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।