কর্মস্থলে জটিলকর্মে অনায়াস সাফল্য ও প্রশংসালাভ। আর্থিক দিকটি শুভ। ক্রীড়াস্থলে বিশেষ সাফল্য। ... বিশদ
সেই প্রসঙ্গ টেনে পন্টিং বলেন, ‘উইকেটের পিছনে ঋষভকে আমরা সব সময় কথা বলতে দেখি। আসলে ও দলের বাকি ক্রিকেটারদের কাছে খুবই আকর্ষক চরিত্র। ও ক্রিকেটকে ভীষণ ভালোবাসে, জেতার খিদেও প্রবল। ও শুধু কিছু রান করার জন্য খেলে না। টেস্টে ইতিমধ্যেই চার পাঁচটা সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছে। ৯০ রানের আশেপাশে আউট হয়েছে বেশ কয়েকবার। সেখানে মহেন্দ্র সিং ধোনি অনেকটাই পিছিয়ে। ঋষভের মতো প্রতিভাবান ক্রিকেটার খুব কম দেখেছি। গাড়ি দুর্ঘটনার পর যে অবস্থা হয়েছিল, তাতে মাঠে ফেরার আশাই ছিল না। শুধু ঋষভ বেপরোয়া বলেই এটা সম্ভব হয়েছে। ওর মনের জোর প্রচণ্ড। গত বছর আইপিএলে ওকে যে আমরা পাবো সেটা আশা করিনি। কিন্তু ১২ মাস আগেই ও বলেছিল, চিন্তা করবেন না, আমি খেলবই। ও সেটা করে দেখিয়েছে। এমনকী ঋষভকে নিয়ে আমাদের প্ল্যান বি তৈরি ছিল। ভেবেছিলাম, ও হয়তো শুধু ব্যাট করতে পারবে। তাই ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে খেলানোর পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু ও শুরু থেকেই পুরো ম্যাচ খেলল। ভালো কিপিংয়ের পাশাপাশি রান করল। তারপর টি-২০ বিশ্বকাপেও ঋষভের পারফরম্যান্স ছিল নজরকাড়া। সেই কারণেই বলছি, আসন্ন টেস্ট সিরিজে ঋষভের মতো ব্যাটসম্যানকে হাল্কাভাবে নিলে ভুল করবে কামিন্সরা। অতীতেও আমাদের দেশে ঋষভ দুর্দান্ত ইনিংস খেলেছে। ওকে আটকানোর বিশেষ পরিকল্পনা তৈরি রাখা অবশ্যই প্রয়োজন।’