কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
প্রথম দু’ম্যাচে তিনবার জাল কাঁপিয়েও গোলের খাতা খুলতে পারেননি রোমেলু লুকাকু। প্রতিবারই অফ-সাউডের কারণে তা বাতিল হয়। শুধু তাই নয়, একাধিক সহজ সুযোগ নষ্ট করেন বেলজিয়াম তারকা। বুধবারও তার কোনও পার্থক্য ঘটল না। এরপরই প্রশ্ন উঠে, এভাবে সুযোগ নষ্টের পরেও আর কতদিন তাঁকে বয়ে বেড়াবে বেলজিয়াম?
ধারেভারে বেলজিয়ামের থেকে অনেকটাই পিছিয়ে ইউক্রেন। তাই তাদের প্রথম লক্ষ্য ছিল ম্যাচ না হারা। পক্ষান্তরে, জয়ের লক্ষ্যে শুরু থেকেই আক্রমণে ঝড় তোলে বেলজিয়াম। প্রথম দু’টি ম্যাচে বেলজিয়ামের মাঝমাঠের পারফরম্যান্স নিয়ে উঠেছিল অনেক প্রশ্ন। সেই রোগ এদিনও পুরোপুরি সারল না। বরং ডোভায়েক-ইয়ারেনচুকরা প্রাপ্ত সুযোগ কাজে লাগাতে পারলে লিড নিয়ে বিরতিতে মাঠ ছাড়তে পারত ইউক্রেন। বিরতির পরেও ম্যাচের চালচিত্রে খুব একটা পার্থক্য ঘটেনি। একের পর এক সুযোগ নষ্ট করে বেলজিয়াম। আর ইউক্রেন গোলের জন্য লড়াই চালায়। তবে কোনও দলই বল জালে জড়াতে পারেনি।
গ্রুপের অপর ম্যাচে স্লোভাকিয়ার বিরুদ্ধে পিছিয়ে পড়েও ১-১ গোলে ড্র করল রোমানিয়া। সেই সুবাদে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েই পরের রাউন্ডে পৌঁছল তারা। ২৪ মিনিটে ওন্ড্রে ডুডার গোলে এগিয়ে যায় স্লোভাকিয়া। তবে ৩৭ মিনিটে পেনাল্টি থেকে দলকে সমতায় ফেরান রাজভান মারিন।
স্লোভাকিয়া- ১ : রোমানিয়া- ১