দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থাগম যোগ। বিদ্যার্থীদের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় শুভ ফল লাভ। ... বিশদ
২০২১সালের ২মে বিধানসভার ফল ঘোষণার পর ভূপতিনগর থানার অর্জুননগর গ্রাম পঞ্চায়েতের ৪০-৫০জন বিজেপি নেতা এলাকা ছাড়েন। তাঁদের মধ্যে ১৪জন বুথ সভাপতি। সেই তালিকায় ছিলেন নাড়ুয়াবিলা বুথের বিজেপি সভাপতি বিমল গায়েন। এবছর লোকসভা ভোটের সময় ঘরছাড়া বেশ কয়েকজন বিজেপি নেতাকে আধাসেনার নিরাপত্তা দেওয়া হয়। এভাবে ভোটের দু’দিন আগে তাঁদের বাড়ি ফেরানোর ব্যবস্থা করা হয়। ভোট মিটে যাওয়ার পর আধাসেনার সুরক্ষা থাকলেও ওই নেতারা আবারও বাড়ি ছেড়ে চলে যান। ধৃত বিমল ২০২১সালের আগে নাড়ুয়াবিলার ত্রাস ছিল বলে জানা গিয়েছে।
দু’জন কেন্দ্রীয় বাহিনী সুরক্ষা পাওয়ার পর বিমলের বুকে সাহস জমেছিল। আর পুলিস ধরবে না এই ধারণা তৈরি হয়েছিল। তাই ভূপতিনগর থানার সামনে একটি ঘর ভাড়া নিয়ে সেখানে রাজনৈতিক কর্মসূচি নেওয়া হতো। বৃহস্পতিবার রাত ১২টা নাগাদ ভূপতিনগর থানার পুলিস আধাসেনা নিয়ে বিমলকে ওই ভাড়াবাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে। সেই সময় ওই বিজেপি নেতার কাছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দুই জওয়ান ছিলেন। শুক্রবার সকাল থেকে ওই বিজেপি নেতা থানা লকআপে ছিলেন। তাঁর দুই নিরাপত্তারক্ষীও থানা চত্বরে ঘোরাঘুরি করছিলেন। তদন্তকারী অফিসার আমিনুল ইসলাম ধৃতকে কাঁথি এসিজেএম কোর্টে নিয়ে যাওয়ার সময় ওই নেতার পিছনে দুই জওয়ানও কোর্ট পর্যন্ত পৌঁছে যান।