উচ্চতর শিক্ষা ও গবেষণায় বিশেষ অগ্রগতি। নতুন কর্মপ্রাপ্তির খবর পেতে পারেন। প্রেম প্রণয় যোগ। ... বিশদ
উৎকর্ষ বাংলার কাটোয়া মহকুমার প্রকল্প আধিকারিক সৌম্যজিৎ দত্ত বলেন, তিনদিন ধরে প্রশিক্ষণ শিবির চলছে। কীভাবে স্কুলের পড়ুয়াদের জন্য নিরাপদে মিড-ডে মিল রান্না করতে হবে-তার প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। প্রশিক্ষণ শেষে প্রত্যেককেই সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।
কাটোয়া শহর এলাকায় প্রাথমিক ও উচ্চবিদ্যালয়ের সমস্ত রাঁধুনিদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এখানে সবমিলিয়ে ১৮০জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। প্রত্যেকদিন ৯০ জন করে মহিলাকে রান্নার প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
পড়ুয়াদের মিড-ডে মিলে পুষ্টিকর খাবার দেওয়াই সরকারের লক্ষ্য। কিন্তু অনেক জায়গায় দেখা যায়, মিড-ডে মিলের খাবার খেয়ে অনেক পড়ুয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নভাবে স্বাস্থ্যকর খাবার রান্না, নির্দিষ্ট টাকার মধ্যে পুষ্টিকর খাবার রান্নার বিষয়ে রাঁধুনিদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। সেইসঙ্গে হিসেব রাখার কাজও রাঁধুনিদের শেখানো হবে। এর আগে রাঁধুনিদের রান্নার জন্য নির্দিষ্ট পোশাক দেওয়া হয়েছিল।
অনেক স্কুলের শিক্ষকরা জানান, আগে স্কুলে প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো তৈরি করা দরকার। এখনও কাটোয়া মহকুমার অনেক স্কুলে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশেই মিড-ডে মিল রান্না করা হয়। অনেক স্কুলে পড়ুয়াদের খেতে বসার ভালো জায়গাও নেই।