দুর্ঘটনা আর আঘাত যোগ আছে; সতর্ক হোন। মানসিক উত্তেজনায় লাগাম দিন, বাক বিতণ্ডা এড়িয়ে চলুন। ... বিশদ
পঞ্চায়েত ভোটের আগে ‘চলো গ্রামে যাই’ কর্মসূচি করেছে বিভিন্ন জেলার মহিলা সংগঠন। এদিন চন্দ্রিমা বলেন, এই কর্মসূচি সফল হয়েছে। সারা বাংলায় এটা সাড়া ফেলে দিয়েছে। মেয়েরা বেরিয়ে বুথে বুথে যাচ্ছে। জনসংযোগ করছে। আমরা গ্রামে গ্রামে ঘুরে দেখেছি, মুখ্যমন্ত্রীর উপর গ্রাম বাংলার মহিলাদের আস্থা রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, আমরা নিশ্চিতভাবে জনসংযোগ করি। আমরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভালো স্টুডেন্ট। আরও ভালো করে জনসংযোগ করব। ‘চলো গ্রামে যাই’ কর্মসূচির মাধ্যমে আমরা আরও সঙ্ঘটিত হব। কারণ, মুখ্যমন্ত্রী মহিলাদের জন্য আসন অর্ধেক করে দিয়েছেন। তাই মুখ্যমন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করার দায়িত্ব ও কর্তব্য নিতে হবে। নেত্রী আমাদের অনেক দিয়েছেন। এবার আমাদের নেত্রীকে দেওয়ার পালা।
কৃষ্ণনগরে এদিনের সভায় উপস্থিত জেলা পরিষদের সদস্য টিনা ভৌমিক সাহা উপস্থিত ছিলেন। তৃণমূল নেতা মতিরুল ইসলামকে খুনের অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধে উঠেছে। তাঁকে সভামঞ্চ দেখা যেতেই গুঞ্জন শুরু হয়ে যায়। এনিয়ে সাংবাদিক বৈঠকে চন্দ্রিমাদেবী বলেন, এটা একটা রাজনৈতিক মঞ্চ। ফলে হয়তো সে এখানে এসেছে। পুলিস প্রশাসন খুনের ঘটনার তদন্ত করছে। সবটাই তদন্ত সাপেক্ষ ব্যাপার।