মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
এই ঘটনায় স্বাস্থ্যদপ্তর, প্রশাসন ও স্বাস্থ্যভবনের পাশাপাশি বালুরঘাট থানাতেও অভিযোগ দায়ের করেছিল রোগীর পরিবার। তাই স্বাস্থ্যদপ্তরের পাশাপাশি পুলিসের তরফেও তদন্ত চলছে।
সুপার কৃষ্ণেন্দুবিকাশ বাগ বলেন, হাসপাতালেই মেডিক্যাল বোর্ড গড়ে ওই রোগীর চিকিৎসা চলছে। তবে পরিবার চাইছে তাঁকে বাইরে নিয়ে যেতে। বিষয়টি দেখা হচ্ছে। পাশাপাশি, তদন্তও চলছে।
ভুল রক্ত দেওয়ার ঘটনায় তদন্তের দাবি জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদারও। তিনি বলেন, দোষীদের খুঁজে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। পর্যাপ্ত নার্সিং স্টাফ, চিকিত্সক নেই বলে অমানবিক চাপ পড়ছে। সেজন্যই এমন ভুল হচ্ছে।
গত ২৭ জুন পতিরামের সাবিত্রী দাস (৫০) ফিমেল মেডিসিন বিভাগে ভর্তি হন। পরিবারের অভিযোগ, তাঁদের না জানিয়ে পরের দিন প্রয়োজন ছাড়াই দুপুরে রক্ত দেওয়া হয়। ওই মহিলার ‘বি’ পজিটিভ গ্রুপ হলেও ‘এ’ পজিটিভ রক্ত দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ফিমেল ওয়ার্ডে একই নামে এক ক্যান্সারের রোগী ছিলেন। নামের গেরোয় রক্ত দিতে ভুল হয়েছিল বলে প্রাথমিকভাবে অনুমান। জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুদীপ দাস, জেলাশাসক বিজিন কৃষ্ণাও তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।