মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
মধ্য চল্লিশের সঞ্জয় একসময় খো খো খেলতেন। শিক্ষকতায় এসে অ্যাথলেটিক্স কোচিংয়ে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে পড়েন। ঝাঁকে ঝাঁকে ভালো অ্যাথলিট তৈরির পুরস্কার হিসেবে রাজ্যস্তরে তিনি স্বীকৃতি পান। ২ জানুয়ারি অ্যাথলেটিক কোচেস অ্যাসোসিয়েশন অব বেঙ্গল তাঁকে অ্যাথলেটিক্স কোচেস ডে মোটিভেশনাল মেমেন্টো দিয়ে সম্মানিত করে। শুধু ক্রীড়া জগৎ নয়, বড়দিঘি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক সঞ্জয়বাবু সাহিত্য জগতেও নিজের প্রতিভার পরিচয় দিয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরে উপার্জনের অর্থ দিয়ে প্রচুর দরিদ্র ক্রীড়াবিদকে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকস্তরে খেলার জন্য তৈরি করেছেন। কোচ সঞ্জয়কে আর মাঠে দেখা যাবে না। তাঁর অবর্তমানে ক্রীড়াবিদদের তৈরি করবেন কে? এদিন এই প্রশ্নই ঘুরপাক খেল শহরে।
পরিবার ও পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার ঘরের দরজা ভেঙে পরিবারের সদস্যরা সঞ্জয়বাবুর দেহ উদ্ধার করেন। মালবাজার সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। দুপুর বারোটা নাগাদ মালবাজার থানার পুলিস দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য জলপাইগুড়ি জেলা হাসপাতালে পাঠায়। পুলিস জানিয়েছে, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।