কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
পরিকাঠামোর কাজ শেষ হলেও দীর্ঘদিন অবহেলায় পড়ে থাকায় জঙ্গলে ভরে গিয়েছে এয়ারপোর্টের রানওয়ে। সেটি সংস্কার করে কোচবিহার থেকে বালুরঘাট হয়ে কলকাতা পর্যন্ত, অথবা গুয়াহাটি থেকে কোচবিহার, বালুরঘাট হয়ে কলকাতার বিমান পরিষেবার দাবি জানিয়েছেন সুকান্ত।
লিখিত প্রস্তাব দিয়েই রাজ্য সরকারকে দুষেছেন সুকান্ত। এদিকে তৃণমূল কেন্দ্রকেই দায়ী করেছে। রাজ্যের শাসকদলের অভিযোগ, মন্ত্রক ও এয়ারপোর্ট অথোরিটি বারবার এয়ারপোর্ট পরিদর্শন করলেও নানা খুঁত বের করে বিমান পরিষেবা চালু করছে না।
সুকান্ত বলেন, বালুরঘাট এয়ারপোর্ট থেকে বিমান চলাচল সম্ভব। কিন্তু রাজ্য সরকার কোনও উদ্যোগ নেয়নি। মুখ্যমন্ত্রী ও আমাদের জেলার মন্ত্রী বলেছিলেন, ৬ মাসের মধ্যে এয়ারপোর্ট চালু করা হবে। কোচবিহারের মতো করে দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। যা দু’দিন পর বন্ধ হয়ে যায়। স্থায়ীভাবে এয়ারপোর্ট চালুর জন্য সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে উদ্যোগ নেওয়ার অনুরোধ করেছি। বিমান চালায় বেসরকারি সংস্থা। তাই মন্ত্রী ও এয়ারপোর্ট অথরিটির সঙ্গে কথা বলব। রাজ্যের মুখ্যসচিবের সঙ্গে আলোচনা করে এয়ারপোর্ট চালুর আপ্রাণ চেষ্টা করব।
সুকান্তর দাবি, বালুরঘাট থেকে বিমান পরিষেবা শুরু করা গেলে যোগাযোগ ব্যবস্থার বিপুল উন্নতির পাশাপাশি দক্ষিণ ও উত্তর দিনাজপুরের ব্যবসা-বাণিজ্য ও কর্মসংস্থানের গতি বাড়বে।
তৃণমূলের জেলা সহ সম্পাদক সুভাষ চাকী পাল্টা বলেন, সাংসদ হিসেবে যখন সুকান্ত মজুমদারের জন্ম হয়নি, আমাদের মুখ্যমন্ত্রী তখন বালুরঘাট এয়ারপোর্টকে নতুন করে সাজিয়েছেন। এয়ারপোর্টের রানওয়ে সহ সমস্ত কাজ করা হয়েছে। কিন্তু কেন্দ্র ও এয়ারপোর্ট অথরিটির সদিচ্ছা নেই। বারবার পরিদর্শন করে নানা খুঁত বের করেছে। সুকান্তবাবু মন্ত্রী হয়ে মানুষকে ফের ভুল বোঝাচ্ছেন।