দুর্ঘটনা আর আঘাত যোগ আছে; সতর্ক হোন। মানসিক উত্তেজনায় লাগাম দিন, বাক বিতণ্ডা এড়িয়ে চলুন। ... বিশদ
উল্লেখ্য, পৃথক কামতাপুর রাজ্যের দাবিতে জঙ্গি কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে কেএলও’র বিরুদ্ধে। এই জঙ্গি সংগঠনের প্রথমসারির নেতা মালখান। মালদহের বামনগোলা থানা এলাকার বাসিন্দা মালখান এর আগেও বেশ কয়েকবার পুলিসের হাতে ধরা পড়েছিলেন। কেএলও নেতা জীবন সিংহের অন্যতম আস্থাভাজন মালখানকে কালীপুজোর দু’দিন আগে শিলিগুড়ির কাছ থেকে গ্রেপ্তার করেছিল রাজ্য পুলিসের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ)।
মালখান ওরফে মাধব মণ্ডলের ভাই যাদব মণ্ডলের বক্তব্য, দাদা পুলিসের হেফাজতে অনশন শুরু করেছেন। তিনি খাওয়াদাওয়া সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিয়েছেন। তাই বাধ্য হয়ে তাঁকে স্যালাইন দেওয়া হয়েছে। পুলিসের মিথ্যা মামলার প্রতিবাদেই মালখান অনশনের রাস্তায় হেঁটেছেন বলে দাবি তাঁর পরিবারের। তবে সরাসরি না বললেও মালখানের পরিবারের দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন পুলিস আধিকারিকরা। এক পুলিস আধিকারিক বলেন, মালখান অনশন করেছে বলে যা প্রচার করা হচ্ছে তা ভিত্তিহীন। ওঁকে স্যালাইন দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্যজনিত কারণে। তারসঙ্গে অনশনের কোনও সম্পর্ক নেই। পুলিস সুপার এবং ডিআইজি পদমর্যাদার আধিকারিকরা থানায় রুটিন ভিজিটে গিয়েছিলেন বলেও জানান ওই পুলিস আধিকারিক।
মালখান সিংকে মালদহ জেলা আদালতে নিয়ে আসা হচ্ছে। -নিজস্ব চিত্র