অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি, প্রিয়জনের বিপথগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ
তিনি বলেন, করোনা সংক্রমণে হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কেননা করোনা সংক্রমণে রক্ত জমাট বাঁধে। সেজন্যই হৃদযন্ত্র আক্রান্ত হয়ে থাকে। তাতে হঠাৎ করে মৃত্যুও হতে পারে। যাঁদের ডায়াবেটিস, উচ্চরক্ত চাপ, স্থুলতা এবং আগের থেকে হৃদরোগ রয়েছে তাঁরাই এই ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। এ ধরনের সমস্যা যাঁদের আছে এবং পেসমেকার ও অন্যান্য ডিভাইস শরীরে বসানো রয়েছে এমন ব্যক্তিদের বেশি সচেতন থাকতে হবে। কোনও কোনও ক্ষেত্রে অনেকের রক্ত তরল রাখা প্রয়োজন। এ ধরনের ঝুঁকিতে যাঁরা রয়েছেন তাঁদের নিয়মিত ডাক্তারদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা নিরীক্ষা করাটা জরুরি।
ডাঃ বাগচি আরও বলেন, এ ধরনের ঝুঁকির মধ্যে থাকা ব্যক্তিদের ডাক্তারের পরামর্শে নিয়মিত প্রয়োজনীয় পরীক্ষার পাশাপাশি সারা বছর যেসব ওষুধ খান তা নিয়মিত খেয়ে যেতে হবে। ডাক্তারদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যোগাযোগ রেখে চলা দরকার। যদি কোনও ক্ষেত্রে সরাসরি ডাক্তার দেখাতে হয় সেক্ষেত্রে কোভিড বিধি মেনে সব সাবধানতা নিয়ে বাইরে বেরতে হবে। করোনা প্রতিরোধ করার উপর জোর দেওয়া হলে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। খাবারের ক্ষেত্রে সুষম খাবার এবং সব্জিকে প্রাধান্য দিতে হবে। সেইসঙ্গে পর্যাপ্ত জল খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন ডাঃ অভিষেক বাগচি।