বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠনপাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
বিজেপি’র জলপাইগুড়ি জেলা সম্পাদক অনুপ পাল বলেন, চাষিদের ক্ষতিপূরণ আমাদের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব দেবে। ফসলের পাশাপাশি জমিরও যদি কোনও ক্ষতি হয়ে থাকে আমরা তারও ব্যবস্থা করব। শীঘ্রই ওই কৃষিজমিকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে দেব। তাঁরাও ক্ষতিপূরণ পাবেন। তাই চিন্তার কিছু নেই। জলপাইগুড়ি জেলা সহ কৃষি অধিকর্তা প্রিয়নাথ দাস বলেন, জমির কোনও ক্ষতি হবে না। যে জমিতে হেলিপ্যাড বানানো হয়েছিল তা উঠিয়ে দিলেই আবার সেই জমিতে চাষ করা যাবে। আর যে ধানের জমিতে সভা করা হয়েছে সেখানে ধান ছিল না। তাই সমস্যার কিছু নেই। আমাদের কাছে ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনও রিপোর্ট আসেনি। বিজেপির জলপাইগুড়ি জেলা পর্যবেক্ষক দীপ্তিমান সেনগুপ্ত বলেন, শুক্রবার আমাদের সভা ব্যাপকভাবে সফল হয়েছে। তা দেখে অন্যরা জ্বলছেন। সভার জমি নিয়েও তারা চক্রান্ত করতে এসেছিল। কিন্তু এলাকার কৃষক, মানুষ স্বেচ্ছায় সভার জন্য আমাদের জমি দিয়েছেন। চাষিরা বলেন, আমাদের শস্যের ক্ষতি হয়েছেো তবে আশা করি ক্ষতিপূরণ পাব।
তৃণমূলের জলপাইগুড়ি জেলা সভাপতি সৌরভ চক্রবর্তী বলেন, বাইরে থেকে লোক এনে প্রধানমন্ত্রীর সভা হয়েছে। আমরা শীঘ্রই ময়নাগুড়িতে বড় জনসভা করব। আমরা ওই জনসভায় দেখিয়ে দেব জমায়েত কাকে বলে। সভার দিনক্ষণ ও জায়গা এখনও ঠিক হয়নি। এব্যাপারে আমরা দলে আলোচনা করে সবকিছু ঠিক করব। তৃণমূলের ময়নাগুড়ি ব্লক সভাপতি মনোজ রায় বলেন, সামনেই আমাদের ব্লকে সভা করতে চলেছি। আমাদের ময়নাগুড়ি বিধানসভা এলাকা থেকেই ৭০ হাজার মানুষ সভায় জমায়েত হবে।