কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
আসিফ বলেছেন, সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচারের বিষয়টিকে সরকারের জন্য মাথাব্যথার কারণ হয়ে উঠেছে। একইসঙ্গে বিষয়টিকে দেশের জন্য বিড়ম্বনাকর বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। অত্যাচারিত সংখ্যালঘুদের তালিকায় মুসলিম ধর্মাবলম্বী আহমদি সম্প্রদায়ও রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি । কারণ তাঁদের পাকিস্তানি মুসলিমরা স্বধর্মের বলে স্বীকার করেন না।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন,ধর্মদ্রোহিতার ভুয়ো অভিযোগে নিয়মিত একের পর এক মানুষকে খুন করা হচ্ছে। সবটাই নিছক ধর্মীয় উন্মাদনা ছাড়া আর কিছুই নয়। সরকার এই সমস্যা মেটাতে তৎপর। পার্লামেন্টে তাঁরা এবিষয়ে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণের প্রস্তাব আনতে চান। তবে বার বার বিরোধী ইমরান খানের পিটিআইয়ের বিক্ষোভে কোনও সিদ্ধান্তই নেওয়া যাচ্ছে না।
গত ২৫ মে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের এক ব্যক্তিকে মারধরের পাশাপাশি তাঁর বাড়িও জ্বালিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল উন্মত্ত জনতার বিরুদ্ধে। সারগোধা শহরের এই ঘটনার পিছনে ছিল ধর্মদ্রোহের সন্দেহ। খ্রিস্টানদের পাশাপাশি সিন্ধ প্রদেশে শিখ ও হিন্দুদের উপরও নিয়মিত অত্যাচার চলছে। নাবালিকাদের অপহরণের পর জোর করে তাদের মুসলিম যুবককে বিয়ে করতে বাধ্য করার মতো অভিযোগ বারেবারেই উঠেছে। গোটা বিশ্বের মধ্যে ধর্মদ্রোহ আইন পাকিস্তানে সবথেকে কঠোর। আর তার গেরোতেই মিথ্যা অভিযোগ তুলে মানুষের উপর অত্যাচার চালাচ্ছে পাকিস্তানের এক শ্রেণির লোকজন। আসিফের কথায় এমনই ইঙ্গিত মিলেছে।