মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
মোদি তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এই প্রথম বাজেট। লোকসভা ভোটে মূল্যবৃদ্ধি, কর্মসংস্থান ও কৃষক সমস্যার মতো ইস্যুতে মোদির হিন্দুত্বের প্রচার ধাক্কা খেয়েছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। অন্যদিকে, বিরোধী শক্তি বেড়েছে। এই পরিস্থিতি এনডিএ সরকারের ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের পূর্ণাঙ্গ বাজেটের দিকে বিশেষ নজর রয়েছে রাজনৈতিক মহলের। পায়ের তলায় হারানো জমি মজবুত করতে বাজেটে কি বিশেষ কিছু ঘোষণা করবেন অর্থমন্ত্রী? মধ্যবিত্তদের কড়ছাড়ের সুবিধা বাড়বে? বেতনভোগীদের স্টান্ডার্ড ডিডাকশান নিয়ে বড় কোনও ঘোষণা হবে? কৃষকদের অসন্তোষ মোকাবিলার থাকবে বিশেষ কোনও ঘোষণা? সীতারামনের বাজেটে সেদিকেই নজর থাকবে। বিশেষত চলতি বছরেই হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডের মতো রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। আর এইসব ভোটের ফলাফল এনডিএ সরকারের স্থিতিশীলতার উপরও প্রভাব ফেলতে পারে। কাজেই তার আগে হারানো সমর্থন ফিরে পেতে বাজেটে জনমোহিনী ঘোষণা থাকতে পারে বলেও মনে করা হচ্ছে।
অষ্টাদশ লোকসভা গঠনের পর সংসদের যৌথ অধিবেশেনে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর ভাষণ বাজেট নিয়ে প্রত্যাশা বাড়িয়ে দিয়েছে। তিনি জানিয়েছিলেন, এই সরকার অনেক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ নেবে। সেইসঙ্গে সংস্কারের গতিও দ্রুত হবে। তিনি বলেছিলেন, সরকারের সুদূরপ্রসারী নীতি ও ভবিষ্যতমুখী দৃষ্টিভঙ্গির কার্যকরী নথি হয়ে উঠবে বাজেট। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক ও সামাজিক সিদ্ধান্তের পাশাপাশি, অনেক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ দেখা যাবে বাজেটে।