দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থাগম যোগ। বিদ্যার্থীদের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় শুভ ফল লাভ। ... বিশদ
এই তিন আইনে পুলিসকে ইচ্ছেমতো গ্রেপ্তারের ক্ষমতা দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে চর্চা চলছে। ইতিমধ্যেই তিন ফৌজদারি আইনের বিরোধিতায় প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিনও ঘনিষ্ঠ মহলে বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, ‘এটা মোদির আরও এক স্বৈরাচারী পদক্ষেপ। পুলিসি রাষ্ট্র তৈরির দিকে এগচ্ছে ওরা।’ আজ রাজ্যসভায় এ নিয়ে সমালোচনায় সরব হবেন দলের সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েন। এদিন তিনিও নতুন তিন ফৌজদারি আইনকে ‘অসাংবিধানিক’ বলে দাবি করেছেন। কংগ্রেস মুখপাত্র পবন খেরা বলেছেন, ন্যায় সংহিতা নাগরিকদের সাংবিধানিক অধিকার বিরোধী। এছাড়া এদিন পর্যন্ত পুরনো আইনে চলা মামলাগুলির ভবিষ্যৎ নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। প্রশ্ন উঠেছে, দু’টি সমান্তরাল বিধি চালু থাকবে কীভাবে?
নতুন আইন হতে চলেছে আধুনিক। অনলাইনে অভিযোগ দায়ের, এসএমএস-এ সমন কিংবা যে কোনও থানায় ‘জিরো এফআইআর’ করা মতো নিয়ম চালু হচ্ছে। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন রাজ্যের পুলিস, জেল, ফরেন্সিক বিভাগ এবং বিচার ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত ৫ লাখ ৮৪ হাজার ১৭৪ জনকে নতুন আইনের ব্যাপারে ট্রেনিং দেওয়া হয়েছে। চালু হয়েছে নয়া অ্যাপও। তারপরও চুরি-ডাকাতির মতো সাধারণ অপরাধের নতুন ধারা মুখস্থ করতে ঘাম ছুটছে অনেক পুলিস অফিসারের।