কর্মস্থলে জটিলকর্মে অনায়াস সাফল্য ও প্রশংসালাভ। আর্থিক দিকটি শুভ। ক্রীড়াস্থলে বিশেষ সাফল্য। ... বিশদ
সোমবার দুপুরে কয়েক ঘণ্টা ধরে সিবিআইয়ের টিম হাসপাতালের ক্যাজুয়ালিটি বিল্ডিং, ইমার্জেন্সি এবং তার আশপাশ ঘুরে দেখে। তখনই এই ‘১০ নম্বর লিফ্ট’ আবিষ্কার করে তারা। এছাড়াও সেমিনার রুমে ঢোকা এবং সেখান থেকে বেরিয়ে যাওয়ার আরও বেশ কয়েকটি রাস্তা তদন্তকারীরা খুঁজে পেয়েছেন বলে খবর। সেগুলি কী কী? এক, চারতলায় ডায়ালিসিসের ঘরের পাশ দিয়ে নীচে যাওয়ার র্যাম্প রয়েছে। সেদিক দিয়ে সেমিনার রুমে ওঠা এবং নীচে নামা সম্ভব। দুই, সেমিনার রুমের পাশেই রয়েছে ড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট টিবি (ডিআরটিবি) চিকিৎসার ঘর। তার পাশেই থাকা সিঁড়ি দিয়ে শুধু নীচে নয়, হাসপাতালের বাইরে বেরিয়ে যাওয়াও সম্ভব। অভিযোগ, অন্যদিন রাতে সেই গেটটি বন্ধ থাকলেও ঘটনার রাতে তা খোলা ছিল! তবে অন্য একটি রাস্তা দেখে হতচকিত হয়ে গিয়েছেন অনেকেই। সেটি হল, পুলিস বারাকের ভিতর দিয়ে একেবারে বাইরের রাস্তা মানে ক্ষুদিরাম বোস সরণীতে চলে যাওয়া সম্ভব। নর্মদা ক্যান্টিন দিয়েও সেই রাস্তায় যাওয়া যায়।
সব মিলিয়ে তদন্তে নতুন দিক উঠে এসেছে। এখন শুধু সঞ্জয়কেই মূল অভিযুক্ত ধরে এগনো নয়, রহস্যভেদের আরও পথ খোলা রাখছেন তদন্তকারীরা। ধর্ষণ-খুনের ঘটনার প্রধান তদন্তকারী, এসপি পদমর্যাদার অফিসার নিজে সেমিনার রুমে ঢোকা-বেরনোর সবক’টি পথ ঘুরে দেখেন। ভিডিওগ্রাফি করান বলেও জানা গিয়েছে হাসপাতাল সূত্রে।