দুর্ঘটনা আর আঘাত যোগ আছে; সতর্ক হোন। মানসিক উত্তেজনায় লাগাম দিন, বাক বিতণ্ডা এড়িয়ে চলুন। ... বিশদ
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, রামনগর-২ ব্লকের দাদনপত্রবাড়, দক্ষিণ পুরুষোত্তমপুর ও অরক বনিয়া মৌজার হাজার একরের মতো জমি আদানি গোষ্ঠীকে দেওয়া হবে। কীভাবে বন্দরের সঙ্গে রেল ও সড়ক যোগাযোগ হবে সেসব ম্যাপে দেখানো হয়। আপাতত পরিবেশ দপ্তরের ছাড়পত্রের অপেক্ষায় আদানি গ্রুপ। তারপর কাজ শুরু হবে বলে জানা গিয়েছে। হলদিয়া বন্দর এলাকায় আদানি গ্রুপের একটি সাইট অফিস আছে। তাজপুরে প্রস্তাবিত এলাকাতেও ওই গ্রুপ আর একটি সাইট অফিস তৈরি করবে। সেজন্য জায়গা চিহ্নিত হয়েছে। পাশাপাশি প্রশাসনের পক্ষ থেকেও কাজে তদারকি করার জন্য পৃথক অফিস করা হবে।
তাজপুরে গভীর সমুদ্র বন্দর তৈরি হলে এলাকার আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে বিরাট পরিবর্তন আসবে। রেল এবং সড়কপথে উত্তর-পূর্ব ভারত সহ দেশের নানাপ্রান্তের সঙ্গে যোগাযোগ নিবিড় হবে। বিপুল কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা তৈরি হবে। কেন্দ্রীয় সরকার তাজপুর বন্দর নিয়ে উৎসাহ না দেখানোয়, রাজ্য বেসরকারি উদ্যোগে এই বন্দর তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। নাব্যতা সমস্যার কারণে হলদিয়া বন্দরে সরাসরি অনেক জাহাজ ঢুকতে পারে না। মাঝসমুদ্রে বড় জাহাজ থেকে ছোট জাহাজে পণ্যসামগ্রী ওঠানো-নামানো করা হয়। কিন্তু, গভীর সমুদ্র বন্দর হলে জাহাজ ঢোকার ক্ষেত্রে এই সমস্যা থাকবে না। দেশ-বিদেশ থেকে বড় জাহাজ সরাসরি বন্দরের আসবে। তাতে এই বন্দরের গুরুত্ব অনেকটাই বেড়ে যাবে।
অতিরিক্ত জেলাশাসক(ভূমি) অনির্বাণ কোলে বলেন, রামনগর-২ ব্লকের তিনটি মৌজা এলাকার জমি প্রস্তাবিত বন্দরের জন্য প্রয়োজন হবে। সেইমতো ল্যান্ড ম্যাপ তৈরি হয়েছে। আদানি গোষ্ঠীর পক্ষে তিনজন বৃহস্পতিবার প্রস্তাবিত জমি ঘুরে দেখেছেন। পরিবেশ সংক্রান্ত ছাড়পত্র