দুর্ঘটনা আর আঘাত যোগ আছে; সতর্ক হোন। মানসিক উত্তেজনায় লাগাম দিন, বাক বিতণ্ডা এড়িয়ে চলুন। ... বিশদ
জিএসআই, কলকাতার অধিকর্তা ধৃতি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, এই সামুদ্রিক প্রাণী সম্পর্কে গবেষণা চালাতে সময় লেগেছে প্রায় এক দশক। প্রাণীটির দৈর্ঘ্য ১২ থেকে ১৪ মিলিমিটার। কালো রঙের ক্ষুদ্র এই প্রাণীটির মেরুদণ্ডের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। এরা সমুদ্র উপকূলে হামাগুড়ি দিয়ে চলে। এমনকী সমুদ্রতটে তার চলাফেরার ছাপও পাওয়া গিয়েছে। সাধারণত নভেম্বর থেকে জানুয়ারি মাসের মধ্যেই বংশবৃদ্ধি ঘটে এই প্রাণীর। এই সামুদ্রিক প্রাণীর সমীক্ষা ও গবেষণার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন প্রসাদচন্দ্র টুডু, শেখ সাজন, সৌমেন রায়, অমিত মুখোপাধ্যায়, বাসুদেব ত্রিপাঠী ও অনিল মহাপাত্র।