দুর্ঘটনা আর আঘাত যোগ আছে; সতর্ক হোন। মানসিক উত্তেজনায় লাগাম দিন, বাক বিতণ্ডা এড়িয়ে চলুন। ... বিশদ
ইলিশ উৎসবে ইলিশ মাছের হরেকরকম জিভে জল আনা রান্না করা পদ যেমন থাকবে, তেমনই চেখে দেখা বা বাড়ি নিয়ে যাওয়ারও সুযোগ থাকবে। প্রতিবছর দীঘা মোহনায় ‘দীঘা ফিশারমেন অ্যান্ড ফিশ ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের’ উদ্যোগে ‘সি-ফুড ফেস্টিভ্যাল’ হলেও ইলিশ উৎসবের আয়োজন এই প্রথম। জমজমাট ইলিশ উৎসব ছাড়াও থাকবে সৈকত সাফাই অভিযান, বিচ ভলিবল, ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা, বাইক র্যালি, ওয়াটার স্পোর্টস প্রভৃতি নানা আকর্ষণীয় অনুষ্ঠান ও কর্মসূচি। পর্যটকদের বিনোদনের জন্য হরেকরকম সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান থাকবে। বিচ ফেস্টিভ্যালের উদ্বোধনে রাজ্যের পর্যটনমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় সহ অন্যান্য মন্ত্রীরা আসতে পারেন বলে হোটেলমালিক সংগঠন সূত্রে জানা গিয়েছে।
উল্লেখ্য, করোনা-কালের আগে প্রতিবছরই পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন, রাজ্য পর্যটন বিভাগ, তথ্য-সংস্কৃতি বিভাগ এবং দীঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন সংস্থার যৌথ আয়োজনে বিচ ফেস্টিভ্যাল হতো। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজকোষে ঘাটতি সহ নানা কারণে এবার আর সরকার বিচ ফেস্টিভ্যাল আয়োজন করতে আগ্রহী নয়। এবার হোটেলমালিক সংগঠন এককভাবে বিচ ফেস্টিভাল করার প্রস্তুতি নিয়েছে।
দীঘা-শঙ্করপুর হোটেলিয়ার্স আসোসিয়েশনের সভাপতি সুশান্ত পাত্র বলেন, এককভাবেই বিচ ফেস্টিভ্যাল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিচ ফেস্টিভ্যাল সফল করে তোলার লক্ষ্যে আমরা দু’একদিনের মধ্যেই জোরদার প্রচার শুরু করব। ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে অর্থাৎ বড়দিন থেকে নতুন বছর পর্যন্ত দীঘায় পর্যটকদের ব্যাপক ঢল নামে। সেই কারণে ওই সময় বিচ ফেস্টিভ্যাল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিচ ফেস্টিভ্যালে পর্যটক থেকে শুরু করে স্থানীয় বাসিন্দা, সকলেই মেতে উঠবেন বলেই আমরা আশাবাদী। -ফাইল চিত্র