দুর্যোগের দাপট কমলেও এখনও কাটেনি পর্যটকদের দুর্ভোগ। বৃহস্পতিবারও সিকিম, কালিম্পংয়ে বহু পর্যটক আটকে রয়েছেন। কেউ ধসের কারণে রাস্তা বন্ধ থাকায়, আবার কেউ বা তীব্র যানজটে ভোগান্তির শিকার। কলকাতা, দমদম, বর্ধমান থেকে ১৬ জনের একটি দল কালিম্পংয়ের সিলারিগাঁও থেকে ফিরছিল।
শহরে মেগা স্পোর্টস টাউনশিপ গড়ছে মার্লিন গ্রুপ। পূর্ব ভারতে এই প্রথম কোনও আবাসন নির্মাতা সংস্থা এমন থিম ভিত্তিক প্রকল্প গড়ছে বলে দাবি করেছে তারা। টাউনশিপ গড়তে মোট দু’হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে মার্লিন।
বস্ত্র, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, লেদার, ট্রেনিং অ্যান্ড ডিজাইনিং, জেমস অ্যান্ড জুয়েলারি সেক্টরে বিনিয়োগ করতে চায় ইতালি। সম্প্রতি এই বিনিয়োগের প্রস্তাব নিয়ে ইতালির ভারতীয় রাষ্ট্রদূত ভিনসেনজো ডি’লুকার নেতৃত্বে এক প্রতিনিধিদল নবান্নে এসেছিল।
একশ্রেণির অসাধু কারবারির বেআইনি মজুতদারির কারণে কাঁচাপাটের অভাবে রাজ্যের চটশিল্পে সঙ্কট তৈরি হয়েছে। তবে চটকল মালিকদের আবেদনে উৎসব মরশুমে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে দ্রুত সক্রিয় হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশাসন।
উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছিল আবহাওয়া দপ্তর। এর জেরে বিভিন্ন নদীর জলস্তর বাড়তে পারে এবং পাহাড়ে ধস নামতে পারে বলে আগাম সতর্কও করেছিল তারা।
কর্মে ও ব্যবসায় বাধা থাকলেও অগ্রগতি হবে। আর্থিক যোগ শুভ। ব্যয় বাড়বে। সম্পত্তি নিয়ে শরিকি ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: বাংলায় রং কারখানা খুলতে চলেছে আদিত্য বিড়লা গ্রুপ। তারা জানিয়েছে, এর জন্য এক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হবে। প্রাথমিকভাবে ৬০০ কর্মসংস্থান হবে সেখানে। প্রস্তাবিত কারখানা থেকে বছরে ২৬ কোটি লিটার রং উৎপাদন করা হবে। বৃহস্পতিবার মুখ্যসচিবের সঙ্গে এই বিষয়ে বৈঠক করেন সংস্থার গ্রুপ এগজিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট সুনীল বাজাজ এবং চিফ অপারেটিং অফিসার অজিতকুমার কে।
খড়্গপুর শিল্পতালুকে ওই কারখানা গড়ার ব্যাপারে ভারত ও দেশের বাইরে ধাতু, পাল্প, ফাইবার, কেমিক্যাল, কার্বন ব্ল্যাক, টেলকিম, সিমেন্ট ও টেক্সাইলের ব্যবসা আছে আদিত্য বিড়লা গ্রুপের। তাদের অধীন গ্রাসিম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এবার রং উৎপাদনে নামতে চায়। সেক্ষেত্রে কারখানা খোলায় তাদের অন্যতম পছন্দ পশ্চিমবঙ্গ, এমনটাই তারা জানিয়েছে রাজ্য সরকারকে। কারখানা চালু করতে চেয়ে আদিত্য বিড়লাদের তরফে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে চিঠি আসে গত ৪ অক্টোবর। শুধু এই কারখানা থেকেই প্রায় ৬০০ চাকরি হবে বলে দাবি সংস্থাটির। পাশাপাশি রঙের সঙ্গে সম্পর্কিত অনুসারী শিল্পগুলি থেকেও অনেকটাই বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান হবে আশাবাদী আদিত্য বিড়লা গ্রুপ।
কারখানা গড়ার জন্য ৮০ থেকে ৯০ একর জমি দরকার। সেই জমি . খড়্গপুরের বিদ্যাসাগর শিল্পতালুকে আছে। সেখানেই এই কারখানা গড়তে চায় বিড়লারা। ফলে জমি ও প্রাথমিক পরিকাঠামোয় কোনও সমস্যা হবে না। কারখানার জন্য প্রশাসনের তরফে অন্যান্য যে ছাড়পত্রগুলি প্রয়োজন, সেগুলির জন্য আর্জি জানানো হয়েছে সরকারের কাছে। সেই তালিকায় আছে পরিবেশগত ছাড়পত্র, পর্যাপ্ত জলের জোগান, বিদ্যুতের সাবস্টেশন ইত্যাদি। পাশাপাশি কারখানা খোলার ক্ষেত্রে সরকার যে ইনসেন্টিভ বা আর্থিক সুবিধা দিয়ে থাকে, সেই বিষয়েও জানতে চেয়েছে ওই সংস্থা। সরকারকে দেওয়া চিঠিতে বিড়লারা জানিয়েছে, এই লগ্নি বিষয়ে ইতিমধ্যেই সরকার যেভাবে তাঁদের সাহায্য করেছে এবং প্রশাসনিক হাত বাড়িয়ে দিয়েছে, তাতে তারা অত্যন্ত সন্তুষ্ট।
খড়্গপুর শিল্পতালুকে ওই কারখানা গড়ার ব্যাপারে ভারত ও দেশের বাইরে ধাতু, পাল্প, ফাইবার, কেমিক্যাল, কার্বন ব্ল্যাক, টেলকিম, সিমেন্ট ও টেক্সাইলের ব্যবসা আছে আদিত্য বিড়লা গ্রুপের। তাদের অধীন গ্রাসিম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এবার রং উৎপাদনে নামতে চায়। সেক্ষেত্রে কারখানা খোলায় তাদের অন্যতম পছন্দ পশ্চিমবঙ্গ, এমনটাই তারা জানিয়েছে রাজ্য সরকারকে। কারখানা চালু করতে চেয়ে আদিত্য বিড়লাদের তরফে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে চিঠি আসে গত ৪ অক্টোবর। শুধু এই কারখানা থেকেই প্রায় ৬০০ চাকরি হবে বলে দাবি সংস্থাটির। পাশাপাশি রঙের সঙ্গে সম্পর্কিত অনুসারী শিল্পগুলি থেকেও অনেকটাই বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান হবে আশাবাদী আদিত্য বিড়লা গ্রুপ।
কারখানা গড়ার জন্য ৮০ থেকে ৯০ একর জমি দরকার। সেই জমি . খড়্গপুরের বিদ্যাসাগর শিল্পতালুকে আছে। সেখানেই এই কারখানা গড়তে চায় বিড়লারা। ফলে জমি ও প্রাথমিক পরিকাঠামোয় কোনও সমস্যা হবে না। কারখানার জন্য প্রশাসনের তরফে অন্যান্য যে ছাড়পত্রগুলি প্রয়োজন, সেগুলির জন্য আর্জি জানানো হয়েছে সরকারের কাছে। সেই তালিকায় আছে পরিবেশগত ছাড়পত্র, পর্যাপ্ত জলের জোগান, বিদ্যুতের সাবস্টেশন ইত্যাদি। পাশাপাশি কারখানা খোলার ক্ষেত্রে সরকার যে ইনসেন্টিভ বা আর্থিক সুবিধা দিয়ে থাকে, সেই বিষয়েও জানতে চেয়েছে ওই সংস্থা। সরকারকে দেওয়া চিঠিতে বিড়লারা জানিয়েছে, এই লগ্নি বিষয়ে ইতিমধ্যেই সরকার যেভাবে তাঁদের সাহায্য করেছে এবং প্রশাসনিক হাত বাড়িয়ে দিয়েছে, তাতে তারা অত্যন্ত সন্তুষ্ট।
