মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
শ্রীমন্ত প্রধান নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে চরম দুর্ভোগের মধ্য দিয়ে দিন কাটাতে হচ্ছে। নদী বাঁধ ধরে অনেকটা পথ হেঁটে তবেই মেলে ভালো রাস্তা। এখন বাঁধের উপর দিয়ে ঠিকমতো সাইকেল চালিয়েও যাতায়াত করা যায় না।’ অন্যান্য বাসিন্দাদের বক্তব্য, ‘গ্রামের কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে ডিঙি নৌকাতে করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কারণ নদী বাঁধ ছাড়া এই গ্রামে আর কোনও রাস্তা নেই। সেটির দশা খারাপ বলে কোনও গাড়ি বা অ্যাম্বুলেন্স এই এলাকায় ঢুকতে পারে না। নৌকাতে রোগীকে নামখানায় নিয়ে যেতে সময় লাগে প্রায় সোয়া এক ঘণ্টা। অথচ সড়কপথে যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো থাকলে সময় লাগত মাত্র ২৫ মিনিট।’ এই পরিস্থিতিতে নদী বাঁধ মেরামত সহ ভালো রাস্তা তৈরির দাবি তুলেছেন গ্রামবাসীরা।
সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা এ নিয়ে বলেন, ‘ইতিমধ্যেই বিধানসভার স্ট্যান্ডিং কমিটি ও সেচদপ্তরের আধিকারিকরা ওই এলাকার নদী বাঁধ পরিদর্শন করেছেন। তাঁরা নবান্নে রিপোর্ট পেশ করবেন। গ্রামের রাস্তা নিয়ে যদি এলাকাবাসীদের কোনও পরিকল্পনা থাকে, তাঁরা তা জানালে নিশ্চিতভাবে ওই গ্রামে রাস্তা তৈরির ব্যবস্থা করা হবে।’