দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থাগম যোগ। বিদ্যার্থীদের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় শুভ ফল লাভ। ... বিশদ
ফুটপাতে হকার নিয়ন্ত্রণের পর এবার দুঃস্থ ও গৃহহীনদের সরিয়ে ফুটপাত মুক্ত করতে চায় পুরসভা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফুটপাতে হকার নিয়ন্ত্রণের পদক্ষেপ নিয়েছেন। তবে, তার বাইরেও শিয়ালদহ, রাজাবাজার, বালিগঞ্জ, রাসবিহারী সহ বিভিন্ন এলাকায় শহরের ফুটপাতে বহু গৃহহীন মানুষ ঝুপড়ি বানিয়ে থাকেন। কেউ কেউ আবার বাঁশ-কাঠের ঘরও বানিয়ে ফেলেছেন। সম্প্রতি শিয়ালদহ ও রাজাবাজারের ফুটপাত থেকে গৃহহীনদের সরিয়ে ঝুপড়ি ভেঙে দেওয়া হয়েছে। ফুটপাতের একাংশ খালি করা হয়েছে। বালিগঞ্জের একাধিক এলাকায় এভাবেই ফুটপাত বেদখল হয়ে যাচ্ছে। হকার নিয়ন্ত্রণের পর এটাও চিন্তা বাড়িয়েছে পুরসভার। সম্প্রতি পুলিস প্রশাসন ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে বৈঠকের পর সিদ্ধান্ত হয়েছে, ফুটপাতে আর কোনও গৃহহীন মানুষ থাকবেন না। ফুটপাতে রাত কাটানো যাবে না বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কলকাতা পুরসভার ১১টি নাইট শেল্টারে তাঁদের আপাতত পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে। পুজোর মধ্যে উত্তর ও দক্ষিণ কলকাতায় আরও দু’টি নাইট শেল্টার তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে পুরসভার। পুরসভার সমাজ কল্যাণ বিভাগের মেয়র পারিষদ মিতালি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, টালিগঞ্জের গান্ধী কলোনি এবং উত্তর কলকাতার মুরারি পুকুরে, দু’টি নাইট শেল্টার হবে পুজোর মধ্যেই। পাশাপাশি, শহরে চালু থাকা অনেক নাইট শেল্টারে জায়গা খালি রয়েছে। শহরের বিভিন্ন রাস্তায় অভিযান চালিয়ে ফুটপাতবাসীদের তুলে সেখানে রাখা হবে।